মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
সামুদ্রিক শসা একিনোডার্ম প্রজাতির জীব। আকার অনেকটা টিউবের মতো এবং দেখতে অনেকটা শসার মতো। তাই এর নাম ‘সি কিউকাম্বার’ দেওয়া হয়েছে। সমুদ্রের নীচে বালিতে লুকিয়ে থাকা ছোট ছোট জীব এর খাদ্য। এর গা নরম তুলতুলে। সমুদ্রের বাস্তুতন্ত্রের উপর এই জীবের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। এর বিষ্ঠায় যে নাইট্রোজেন, অ্যামোনিয়া এবং ক্যালসিয়াম রয়েছে তা প্রবাল প্রাচীরের জন্য খুবই উপযোগী।
কখনও শুনেছেন শসার দাম লাখ টাকার ওপরে? ভাবতেই পারেন বাজারে গেলে তো ২০ কিংবা ৪০ টাকা কেজিতে শসা কিনতে পাওয়া যায়। তাহলে এ কী ধরনের শসা, যার দাম আড়াই লাখ টাকারও বেশি!
না, বাজারে ঘুরে যে শসা দেখতে পান, এই শসা কিন্তু সেই গোত্রের নয়। এর জন্ম জমিতে নয়। এই শসা জন্মায় সমুদ্রের নীচে, যা ‘সি কিউকাম্বার’ নামে পরিচিত। ‘সি কিউকাম্বার’নামে পরিচিত হলেও এটা আসলে এক ধরনের সামুদ্রিক জীব।
ভারত এবং শ্রীলঙ্কার মাঝে মুন্নার খাঁড়িতে মূলত এই জীব পাওয়া যায়। আন্তর্জাতিক বাজারে এই সামুদ্রিক শসার বিপুল চাহিদা এবং দামও বেশি। মুন্নার খাঁড়ি থেকে এই সামুদ্রিক জীবের বিপুল চোরাচালান হয়।
কেন এত চাহিদা শসার?
জানা গেছে, যৌনবর্ধক ওষুধ, ক্যানসারের চিকিৎসা, তেল, ক্রিম এবং প্রসাধনী সামগ্রী বানাতে এই সামুদ্রিক জীবকে ব্যবহার করা হয়। ওষুধ ছাড়াও চীনসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশে এই জীবের দামি রেসিপি তৈরি হয়।
এই জীবের চোরাচালানের জন্য বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে ক্রমেই। ৪১ বছরে এই সামুদ্রিক শসার দাম বহু গুণ বেড়ে গেছে। ১৯৮০ সালে এই শসার দাম কেজি প্রতি পাঁচ হাজার টাকা ছিল। এখন যা বেড়ে হয়েছে ২১ হাজার। তবে এর মধ্যে কয়েকটি বিশেষ প্রজাতির শসা রয়েছে যার এক কেজির দাম আড়াই লাখেরও বেশি। সূত্র: বিজনেস ইনসাইডার, মঙ্গাবে
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।