নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
খেলার মাঠে মুশফিকুর রহিমের মেজাজ হারানোর ঘটনা নতুন কিছু নয়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের চেয়ে ঘরোয়া আসরেই বরাবর বেশি মেজাজ হারাতে দেখা গেছে মুশফিককে। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপে প্রায় প্রতিটি ম্যাচেই মেজাজ হারিয়ে সমালোচিত হয়েছিলেন এই তারকা ব্যাটার-উইকেটরক্ষক। এক ম্যাচে তো নাসুম আহমদকে মারতে তেড়েও গিয়েছিলেন তিনি। চলমান বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে অতটা মেজাজ না হারালেও মুশফিকুর রহিম যা করেছেন, তা রীতিমতো সতীর্থকে অপমান করার শামিলই!
গতকাল লিটন দাসকে ফিরিয়ে খুলনা টাইগার্সের ক্রিকেটাররা যখন উদযাপন করছিলেন, তখন বাউন্ডারি লাইন থেকে এগিয়ে এসে তাতে যোগ দেন খালেদ আহমেদ। উদযাপনের এক পর্যায়ে খুলনার অধিনায়ক মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে তিনি কোলাকুলি করতে গিয়েছিলেন। ঠিক তখনই খালেদকে বিব্রতকর এক পরিস্থিতিতে ফেলে দেন মুশফিক। ডানহাতি এই পেসারকে কোলাকুলি করতে দেননি দেশসেরা উইকেটরক্ষক-ব্যাটার। বরং হাত দিয়ে ঠেলে খালেদকে দূরে সরিয়ে দেন তিনি। তখন পাশে দাঁড়ানো লঙ্কান ক্রিকেটার থিসারা পেরেরা এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের আন্দ্রে ফ্লেচার অবাক হয়ে দেখছিলেন মুশফিককে! খালেদ অবশ্য না থেমে হাসতে হাসতে ঠিকই মুশফিককে জড়িয়ে ধরার চেষ্টা করেছেন।
অবশ্য যারা ম্যাচ দেখেছেন, তারা ঠিকই ধরতে পেরেছেন মুশফিকের এমন আচরণের কারণ। কাল ঝড়ো ছড়ানো ইনিংস খেলছিলেন লিটন। এমন গুরুত্বপূর্ণ ব্যাটারকেই ক্যাচ ফেলে জীবন দিয়েছেন খালেদ। লিটন তখন ১২ বলে ৩২ রানে ক্রিজে ছিলেন। ক্যাচ মিসের পরের বলে রুয়েলকে ছক্কাও মেরেছেন। পরে ১৭ বলে ৪১ রান করা লিটনকে দারুণ ক্যাচে থামিয়েছেন খুলনার অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।