পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার নির্বাচন কমিশন আইন বাতিলের দাবি জানিয়েছে বাম গণতান্ত্রিক জোট। পুরানা পল্টন মোড়ে গতকাল জোটের এক বিক্ষোভ-সমাবেশে এ দাবি জানায় নেতারা।
বাম জোটের সমন্বয়ক বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, জনগণের ভোটের অধিকার হরণ করে ক্ষমতা প্রলম্বিত করার নীল-নকশার অংশ হিসাবে সংগোপনে তড়িঘড়ি করে নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন পাহ করানো হয়েছে। এ আইন করার উদ্দেশ্য হচ্ছে অনুগ্রহ প্রাপ্ত ও অনুগত ব্যক্তিদের নিয়ে সার্চ কমিটি ও নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করা। রকিব ও হুদা কমিশনের মত এ ধরনের আর একটি নির্বাচন কমিশন যে শুধু সরকারি দলকে বিজয়ী ঘোষণা করবে তা কারো না বোঝার কথা নয়।
তিনি বলেন, মানুষের অধিকার হরণ করে রাষ্ট্রপ্রশাসনকে ব্যবহার করে যেনতেনভাবে ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার এ খেলা মানুষ আর হতে দেবে না। মানুষকে ধোঁকা দেবার এ কূটকৌশলে এবার আর সরকারের শেষ রক্ষা হবে না। সময় ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই বিতর্কিত নির্বাচন কমিশন আইন বাতিল করে রাজনৈতিক দলগুলো ও অংশীজনদের মতৈক্যের ভিত্তিতে পূর্ণাঙ্গ নির্বাচন কমিশন আইন, নতুন নির্বাচন কমিশন, সরকারের পদত্যাগ ও নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ তদারকি সরকারসহ রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে সরকারকে রাজনৈতিক উদ্যোগ গ্রহণের তিনি আহ্বান জানান।
বিক্ষোভ-সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির প্রেমিডিয়ায় সদস্য আবদুল্লাহ কাফি রতন, ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগের কেন্দ্রীয় নেতা অধ্যাপক আবদুস সাত্তার, বাসদ- মার্কসবাদীর কেন্দ্রীয় নেতা আ ক ম জহিরুল ইসলাম, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু, গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতা বাচ্চু ভূঁইয়া, বাসদ এর নেতা জুলফিকার আলি, সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের নেতা আবদুল আলী ও ওয়ার্কার্স পার্টি-মার্কসবাদীর নেতা বিধান দাস। সমাবেশ পরিচালনা করেন ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগের নেতা নজরুল ইসলাম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।