মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
‘নরকের দরজা’ নামটি শুনে অনেকেরই শরীর শিউরে ওঠার কথা! পৃথিবীর একটি স্থানে ২৪ ঘণ্টা আগুন জ্বলছে শুনলে অবাক না হয়ে পারা যায় না। স্থানটির অবস্থান হচ্ছে তুর্কেমেনিস্তানের কারাকুম মরুভূমির দারভাজা নামের এক গ্রামের কাছে।
সম্প্রতি ‘নরকের দরজা’ নামে পরিচিত তুর্কমেনিস্তানে কারাকুম মরুভূমি গর্তের আগুন নেভানোর নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট গুরবাঙ্গুলি বেরদিমুখামেদভ। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে জার্মান ভিত্তিক গণমাধ্যম ডয়েচে ভেলে।
উল্লেখ্য, ১৯৭১ সাল থেকেই কারাকুম মরুভূমির একটি গর্তে আগুন জ্বলছে। যা নেভাতে কয়েকবার চেষ্টাও করা হয়েছিল দেশটির সরকারের পক্ষ থেকে। কিন্তু নেভানো সম্ভব হয়নি।
এবার আবারও গর্তের আগুন নেভানোর নির্দেশ দিয়েছেন তুর্কমেনিস্তানের প্রেসিডেন্ট। তুর্কমেনিস্তানের পরিবেশ ও স্বাস্থ্যগত কারণে গর্তের আগুন বন্ধ করতে চান প্রেসিডেন্ট গুরবাঙ্গুলি। একইসঙ্গে সেখান থেকে গ্যাস রপ্তানির পরিকল্পনা করছেন তিনি।
এ স্থানটির নাম দেওয়া হয়েছে হেল ডোর বা নরকের দরজা। জায়গাটি একবার স্বচক্ষে দেখতে ভিড় করেন পর্যটকরা। পৃথিবীর বুকে নরকের উৎস দেখতে সে জন্য সবাই ছুটেন নরকের দরজায়। বিশ্বের ভয়ংকর স্থানগুলোর অন্যতম হলো এই নরকের দরজা। বিশাল গোলাকার এক গর্তে দাউদাউ করে জ্বলছে আগুন।
দেখে মনে হতে পারে এই গর্ত দিয়েই হয়তো প্রবেশ করতে হয় নরকে! কতটা ভয়ংকর অনুভূতি হতে পারে চিন্তাও করা যায় না। এই গর্তে একবার পড়লে মৃত্যু অনিবার্য। মৃতদেহের সন্ধানও পাওয়া যাবে না। পৃথিবীর বুকে নরকের এক ঝলক দেখতে সেখানে ভিড় জমান পর্যটকরা। কারাকুম মরুভূমির মাঝামাঝি অবস্থিত ৩৫০ জন বাসিন্দা নিয়ে গড়ে উঠেছে এই গ্রাম দারওয়েজা।
প্রচন্ড উত্তাপ হওয়া সত্ত্বেও স্থানটি পরিণত হয়েছে পর্যটন কেন্দ্রে। এটি আসলে একটি প্রাকৃতিক গ্যাসক্ষেত্র। ১৯৭১ সাল থেকে ২৪ ঘণ্টা আগুন জ্বলছে স্থানটিতে। সূত্র : ডয়েচে ভেলে
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।