প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
সম্প্রতি টুইটার এবং ইনস্টাগ্রামে নিজেদের বিবাহ বিচ্ছেদের কথা জানিয়েছিলেন দক্ষিণী সুপারস্টার ধানুশ ও রজনীকান্তের মেয়ে ঐশ্বরিয়া। বছরের শুরুতেই তাদের সংসার ভাঙার ঘোষণা ভক্তদের হতবাক করে। এখন শোনা যাচ্ছে, কাজের সূত্রেই দু’জন আলাদা আলাদাভাবে শহর ছেড়েছেন। তবে, ঘটনাচক্রে দু’জনে একই হোটেলে গিয়ে উঠেছেন হায়দরাবাদে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, রামোজী রাও স্টুডিওতে একই হোটেলে রয়েছেন ধানুশ এবং ঐশ্বরিয়া। রজনীকান্তের বড় মেয়ে ঐশ্বরিয়া প্রেম দিবস উপলক্ষে একটি গানের ভিডিওর পরিচালনা দেবেন সেখানে। ধানুশও নাকি কোনও ছবির শুটিংয়ের জন্য সেই শহরে রয়েছেন।
যদিও তারা বিয়ে বিচ্ছেদের কথা ঘোষণা করেছেন, তাও ধানুশের বাবার দাবি, ‘তাদের বিয়ে ভাঙবে না। এটা কেবল দুই পরিবারের বিবাদের কারণে ঘটেছে। আমি ওদের সঙ্গে ফোনে ফোনে কথা বলে সব মেটানোর চেষ্টা করছি।’
অন্যদিকে সুপারস্টার রজনীকান্তও নাকি জামাইয়ের সঙ্গে দেখা করে মেয়ের ঘর বাঁচাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ধানুষ দেখা করতে রাজি হননি। সম্ভবত তিনি নাকি রজনীকান্তকে অপমান করতে চান না বলেই সাক্ষাৎ এড়িয়ে গিয়েছেন বারবার।
উল্লেখ্য, ২০০৪ সালে রজনীকান্তের মেয়ের সঙ্গে বিয়ের পর্ব সেরেছিলেন ধানুশ। দুই ছেলে যাত্রা ও লিঙ্গার বাবা-মা এই প্রাক্তন তারকা দম্পতি। ‘ভাই রাজা ভাই’, ‘৩’-র মতো সিনেমার পরিচালক ঐশ্বরিয়া। অন্যদিকে গত দেড় দশক ধরে দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রির অন্যতম লিডিং সুপারস্টার ধানুশ। সম্প্রতি তার দেখা মিলেছে আনন্দ এল রাই পরিচালিত ‘আতরঙ্গি রে’ সিনেমাতে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।