নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বিশেষ সংবাদদাতা : অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দলের জার্সি ছেড়ে সাদা পোশাকে টেস্টÑমাত্র ৮ মাসেই অন্য এক জগত উপভোগ করছেন মিরাজ। নিজেও তাই ঘোরের মধ্যেÑ‘ যাদের খেলা টিভিতে দেখেছি তাদের সঙ্গে খেলতে পেরে আরও বেশি ভালো লাগছে। আসলে আমি নিজেও ভাবতে পারছিনা যে আমি জাতীয় দলে খেলছি বা বড় ভাইদের সঙ্গে খেলছি। মুশফিক ভাই, তামীম ভাই, সাকিব ভাই, রিয়াদ ভাই’র সঙ্গে খেলতে আমি নিজেই রোমাঞ্চিত।’ দলের মধ্যে বয়সে সর্বকনিষ্ঠ। অথচ, সিনিয়র টীমমেটরা এতোটাই আপন করে নিয়েছে যে, নুতন ড্রেসিং রুমকেও অনেক পুরোনো পুরোনো মনে হয়েছে মিরাজেরÑ‘আমি যে প্রথম জাতীয় দলে খেলছি আমার কাছে মনেই হয়নি। আমার মনে হয়েছে আমি অনেক দিন থেকেই জাতীয় দলে খেলছি। আমার এক মুহূর্তের জন্য মনে হয়নি আমি জাতীয় দলে নতুন ঢুকেছি।
১০০ রানের ওপেনিং পার্টনারশিপের পর ব্রেক থ্রু’র দায়িত্বটা নিয়েছেন। ওই একটি ব্রেক থ্রুুতেই ম্যাচের চাকা ঘুরেছে। টী’ ব্রেকের পর ৭০ মিনিটে ইংল্যান্ডকে ছিন্ন ভিন্ন করতে অধিনায়কের টিপসটা অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছেন মিরাজÑ‘মুশফিক ভাই একটাই কথা বলছেন, রানটা যেন চেক হয়। যখন দুই পাশ থেকেই রান চেক হবে তখন উইকেট পাওয়ার সুযোগ থাকবে। আমরা যেন উত্তেজিত না হয়ে যাই। একটা ব্রেকথ্রু হলেই আমরা কামব্যাক করতে পারবো, এই বিশ্বাস আছে।’
টেস্ট দলে থাকতে পেরে লক্ষ্যটা ছিল তার গড়পড়তা বোলিংÑসেই লক্ষ্যে বল করতে এসে ২ টেস্টে পেয়েছেন ১৯ উইকেট। অথচ এই বোলিংই নাকি তার কাছে গড়পড়তাÑ‘অ্যাভারেজ পারফরম্যান্স বলতে ধারাবাহিকতাকেই বোঝাতে চেয়েছি।’ টেস্ট দলে ডাক পাবেন,এতোটা আশা করেননি। তবে প্রস্তুতি নাকি অনেক আগে থেকেই নিয়েছিলেন মিরাজÑ‘যখন অসুযোগ পাবো, তখন যেনো সুযোগগুলো কাজে লাগাতে পারি, এটাই ছিল লক্ষ্য। আমাকে ডাকবে জাতীয় দলে, এতোটা চিন্তা করিনি। এক বছর দুই বছর পরে ডাকুক, তাতেও আপত্তি নেই। আমি যেন মানসিকভাবে শক্ত থেকে জাতীয় দলে ভালো ভাবে খেলতে পারি। এটাই ছিল লক্ষ্য।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।