নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
মাঝে নিজেকে অনেকটাই হারিয়ে ফেলেছিলেন। তবে বাজে সময় পেছনে ফেলে গত বছর মাঠে অসাধারণই কাটিয়েছেন কাটার মাস্টার। বল হাতে গতি-বৈচিত্র্যে আলো ছড়িয়ে ভুগিয়েছেন ব্যাটসম্যানদের। মিতব্যয়ী বোলিংয়ে আদায় করে নিয়েছেন উইকেটও। দারুণ এই পারফরম্যান্সের সুবাদে আইসিসি টি-টোয়েন্টি বর্ষসেরা একাদশে জায়গা করে নিয়েছেন মুস্তাফিজুর রহমান। গতকাল বিশ্ব ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্তা সংস্থার ওয়েবসাইটে সেরা একাদশের নাম ঘোষণা করা হয়। সেখানে বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিনিধি হিসেবে আছেন এই বাঁহাতি পেসার। একাদশে সর্বোচ্চ তিন জন করে আছে পাকিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকার। অস্ট্রেলিয়ার একজন করে বোলার ও ব্যাটসম্যান। আর ইংল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কার আছে একজন করে। টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ের দুই নম্বর দল ভারত থেকে জায়গা পাননি কেউ।
বরাবরের মতো এ বছরও মুস্তাফিজ ইনিংসে শুরুর মতো ডেথ ওভারেও ভীষণ কার্যকর বোলিং উপহার দিয়েছেন। ২০ ম্যাচ খেলে তিনি উইকেট নিয়েছেন ২৮টি, ১৭.৩৯ গড়ে। চমৎকার ভেরিয়েশন ও গতির পরিবর্তনে গোটা বছর জুড়েই টাইগারদের বোলিং লাইনআপের মূল ভরসাই ছিলেন এ বাঁহাতি পেসার। তার বিপক্ষে রান নিতে বেশ ভুগতে হয়েছে ব্যাটসম্যানদের। তার স্ট্রাইক রেটেই যার প্রমাণ, মাত্র ৭.০০।
একাদশে মুস্তাফিজের পেস বোলিং সঙ্গী পাকিস্তানের শাহীন শাহ আফ্রিদি। দলটির নেতৃত্বে আছেন বছর জুড়ে দুর্দান্ত ছন্দে থাকা বাবর আজম। উইকেটের পেছনে আছেন রেকর্ড রান সংগ্রহকারী মোহাম্মদ রিজওয়ান। পাকিস্তান থেকে ৩ জন থাকলেও জায়গা পাননি ভারতের কেউই। শ্রীলঙ্কা থেকে রয়েছেন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সর্বাধিক উইকেটসংগ্রহকারী ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা।
বর্ষসেরা টি-টোয়েন্টি একাদশ
জস বাটলার (ইংল্যান্ড), মোহাম্মদ রিজওয়ান (উইকেটকিপার-পাকিস্তান), বাবর আজম (অধিনায়ক-পাকিস্তান), এইডেন মারক্রাম (দক্ষিণ আফ্রিকা), মিচেল মার্শ (অস্ট্রেলিয়া), ডেভিড মিলার (দক্ষিণ আফ্রিকা), তাবরাইজ শামসি (দক্ষিণ আফ্রিকা), জস হেইজেলউড (অস্ট্রেলিয়া), ভানিন্দু হাসারাঙ্গা (শ্রীলঙ্কা), মুস্তাফিজুর রহমান (বাংলাদেশ), শাহিন শাহ আফ্রিদি (পাকিস্তান)।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।