পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নির্বাচন কমিশন গঠন প্রশ্নে সরকারের প্রস্তাবিত আইনকে ছেলেভোলানো সান্ত্বনা পুরস্কার বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব। তার দৃষ্টিতে, নির্বাচন কমিশন গঠন প্রশ্নে প্রস্তাবিত আইন অতীতের নীলনকশার সার্চ কমিটির আইনি বৈধতা দেওয়া ছাড়া আর কিছু নয়। এ আইনে জনস্বার্থে বা গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষা পূরণের নির্বাচন কমিশন গঠন সম্ভব হবে না। গতকাল মঙ্গলবার বিকালে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
আ স ম আবদুর রব মনে করেন, ধ্বংসপ্রাপ্ত নির্বাচন ব্যবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য একটি শক্তিশালী দক্ষ, সৎ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠনের অনিবার্যতা প্রস্তাবিত আইনে প্রতিফলিত হয়নি। আইনটি হতে হবে জনস্বার্থে, সরকারের আজ্ঞাবাহী প্রতিষ্ঠান গড়ার লক্ষ্যে নয়।
জেএসডি সভাপতি বলেন, সৎ, দক্ষ এবং জনগণের আকাক্সক্ষাভিত্তিক নির্বাচন কমিশন গঠনে সুশানের জন্য নাগরিকের (সুজন) পক্ষ থেকে ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন ২০২১’-এর প্রস্তাবনায় কমিশন গঠনে প্যানেল তৈরির লক্ষ্যে যাচাই-বাছাই, গণবিজ্ঞপ্তি এবং ‘গণশুনানির’ যে ব্যবস্থা রাখা হয়েছিল, সেসবের কোনোটাই সরকার বিবেচনায় নেয়নি।
আ স ম আবদুর রবের দাবি, এখনই নির্বাচন কমিশন, নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার ও নির্বাচনকালীন সরকার ব্যবস্থা অর্থাৎ জাতীয় সরকার গঠন নিয়ে জরুরি ভিত্তিতে জাতীয় ঐক্যমত্য স্থাপন করতে হবে। নতুবা রাষ্ট্র ক্রমাগতভাবে সংকটগ্রস্ত হতে থাকবে, যা কারও কাম্য হওয়া উচিত নয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।