নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
প্রথম ম্যাচে নাইজেরিয়ার বিপক্ষে হেরে বড়সড় ধাক্কাই খেয়েছিল মিসর। সে ম্যাচে ১-০ গোলে হারার কারণে জয়ের বিকল্প ছিল না মোহাম্মদ সালাহদের সামনে। আর তাতে আলো ছড়িয়েই আফ্রিকান কাপ অব নেশন্সের গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায়ের শঙ্কা কাটালেন লিভারপুল তারকা।
আফকনের ইতিহাসে মিসর সফলতম দল, জিতেছে সাতটি শিরোপা, কিন্তু সব কটিই সালাহ-জামানার আগে। এবার মিসরকে শিরোপা জিতিয়ে নিজের একটা অপ্রাপ্তিও ঘোচাতে চান লিভারপুলের এই উইঙ্গার। প্রথম ম্যাচে একেবারেই নিষ্প্রভ ছিলেন। কিন্তু গিনি-বিসাউয়ের বিপক্ষে স্বরূপেই ছিলেন মিসরীয় তারকা। দলও জিতেছে ১-০ গোলে।
প্রথম ম্যাচে মূল স্ট্রাইকার হিসেবে খেলালেও এই ম্যাচে মিসরের কোচ কার্লোস কুইরোজ সালাহকে খেলিয়েছিলেন তার পছন্দের জায়গায়, রাইট উইংয়ে। পুরো ম্যাচেই নিজের জাদু দেখিয়েছেন সালাহ। সালাহর জাদুতে ১৮ মিনিটেই মিসর এগিয়ে যেতে পারত, যদি লিভারপুল উইঙ্গারের অসাধারণভাবে বানিয়ে দেওয়া বলটা স্ট্রাইকার মোস্তফা মোহাম্মদ পোস্টে না লাগাতেন।
পরে গোল করার কাজে সালাহ নিজেই এগিয়ে এলেন। ৬৯ মিনিটে স্টুটগার্টের মিডফিল্ডার ওমর মারমুশ আর অ্যাস্টন ভিলার মিডফিল্ডার ত্রেজেগের সহায়তায় বল চলে আসে মিডফিল্ডার আমর-আল সুলাইয়ার পায়ে। গোটা ম্যাচে অসাধারণ খেলা আল আহলির এই মিডফিল্ডার সামনে সালাহকে দেখেই বাতাসে ভাসিয়ে দেন বল। সে বলে ভলি করে দলকে এগিয়ে দেন সালাহ। ম্যাচ সেরাও হয়েছেন সালাহ। তবে গিনি-বিসাউর কপাল খারাপ। স্ট্রাইকার মামা বালদের অসাধারণ এক গোল বাতিল হয়ে যায় শুধু গোল হওয়ার আগে মিসরের এক খেলোয়াড়কে ফাউল করায়। গোলটা হলে এই ম্যাচেও জয় পাওয়া হতো না মিসরের।
ওদিকে সুদানকে ৩-১ গোলে হারিয়ে পরের রাউন্ডে যাওয়া নিশ্চিত করেছে নাইজেরিয়া। গোল করেছেন ভিয়ারিয়ালের উইঙ্গার স্যামুয়েল চুকুয়েজে, লিভারপুলের সাবেক ফরোয়ার্ড তাইও আয়োনিয়ি ও নঁতের উইঙ্গার মোজেস সিমোন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।