নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
অস্ট্রেলিয়ায় সবশেষ ১২ টেস্টের ১১টিতেই হারের তেতো স্বাদ পেয়েছে ইংল্যান্ড। ২০১০-১১ মৌসুমের পর থেকে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ সিরিজ জিততে পারেনি ইংলিশরা। সবশেষ দুই সফরে ২০১৩-১৪ মৌসুমে ৫-০ ও ২০১৭-১৮ মৌসুমে ৪-০ ব্যবধানে হেরেছিল তারা। এবার অ্যাডিলেডে গোলাপি বলের টেস্টে ২৭৫ রানে জিতে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে অস্ট্রেলিয়া। ব্রিজবেনে প্রথম টেস্টে স্বাগতিকদের জয় ছিল ৯ উইকেটে। কোনো ম্যাচেই সফরকারীদের সেভাবে দাঁড়াতে দেয়নি তারা। এবারও প্রতিপক্ষকে আরেকবার হোয়াইটওয়াশ করার সম্ভাবনা দেখঝেন আপৎকালীন অধিনায়ক স্টিভ স্মিথ, ‘আমরা চাই ৫-০ ব্যবধানে সিরিজ জয়। তবে এই মুহ‚র্তে আমরা একটি করে ম্যাচ নিয়ে ভাবছি, যা আমরা করতে পারি।’ আগামী ২৬ ডিসেম্বর মেলবোর্নে শুরু হবে তৃতীয় টেস্ট। ‘বক্সিং ডে’ টেস্টেই সিরিজ জয় নিশ্চিত করতে চায় স্বাগতিকরা। এর জন্য ভালো ক্রিকেট খেলতে হবে বলে মনে করেন স্মিথ। প্রতিপক্ষকে যথেষ্ট সমীহ করলেও কোনোভাবেই তাদের ঘুরে দাঁড়াতে দিতে চান না তিনি, ‘২-০ ব্যবধানে এগিয়ে যাওয়া দারুণ ব্যাপার। আশা করি, আমরা এই মোমেন্টাম বক্সিং ডে টেস্টে ধরে রাখতে পারব। ইংল্যান্ড ভালো দল, কিন্তু আমরা এখনও তাদের লড়াইয়ে ফিরতে দেইনি। দুই ম্যাচেই আমরা এগিয়ে ছিলাম এবং তাদের ঘুরে দাঁড়াতে দেইনি। আমাদের দৃষ্টিকোণ থেকে আমরা যা চাই, তা হলো সামনে এগিয়ে যাওয়া এবং ইংল্যান্ডকে মোমেন্টাম নিতে না দেওয়া।’
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত একজনের সংস্পর্শে আসায় অ্যাডিলেড টেস্ট খেলতে পারেননি অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। তার অনুপস্থিতিতে দিবা-রাত্রির টেস্টে দলকে নেতৃত্ব দেন স্মিথ, ২০১৮ সালের বল টেম্পারিং কাÐের পর প্রথমবার।
ম্যাচের শেষ দিনে জস বাটলারের চোয়ালবদ্ধ লড়াইয়ে ম্যাচ বাঁচানোর ক্ষীণ আশা জাগিয়েছিল ইংল্যান্ড। খেলা গড়িয়েছিল শেষ সেশনে। এরপরই অদ্ভুতভাবে হিট উইকেট আউট হয়ে শেষ হয় বাটলারের ২০৭ বলে ২৬ রানের লড়িয়ে ইনিংস। ইংলিশের আশাও শেষ হয়ে যায় সেখানেই। স্মিথ বললেন, বাটলার উইকেটে থাকার সময়েও জয় নিয়ে কোনো সংশয় ছিল না তার। একই সঙ্গে প্রশংসা করলেন ইংলিশ কিপার-ব্যাটসম্যানের ব্যাটিংয়ের, ‘তখনও আমি স্নায়ুচাপে ছিলাম না। আমরা তাদের ৮ উইকেট নিয়েছিলাম, স্টুয়ার্ট ব্রড অন্য প্রান্তে ছিল। জস যেভাবে স্টাম্পে পা রেখেছিল তা ছিল অদ্ভুতৃসে ভালো খেলেছে, অতীতে আমরা যে জসকে দেখেছি, সেরকম নয়। তার ডিফেন্স সত্যিই ভালো ছিল এবং সে ইংল্যান্ড শিবিরে কিছুটা আশার সঞ্চার করেছিল।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।