নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
সৌরভ গাঙ্গুলি দাবি করেছিলেন, বিরাট কোহলিকে নাকি ভারতের টি-টোয়েন্টি দলের নেতৃত্ব ছাড়তে বারণ করা হয়েছিল। কোহলি টি-টোয়েন্টির নেতৃত্ব ছাড়ায় তাকে ওয়ানডের নেতৃত্ব থেকেও সরিয়ে দেয় বোর্ড। তবে কোহলি বলছেন, তাকে টি-টোয়েন্টির নেতৃত্ব না ছাড়ার কোনো অনুরোধ করা হয়নি।
বিসিসিআই প্রধান সৌরভ তাই মিথ্যাচার করেছেন কি না এমন প্রশ্ন এখন উঠতেই পারে। বুধবার (১৫ ডিসেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে কোহলি তাকে ঘিরে সৃষ্ট সাম্প্রতিক সব বিতর্ক নিয়ে মুখ খোলেন। সেখানে একের পর এক বিস্ফোরক দাবি করেছেন ভারতের টেস্ট অধিনায়ক, ‘টি-টোয়েন্টি দলের নেতৃত্ব ছাড়ার আগে বিসিসিআই কর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলাম। তাদের আমার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছিলাম। আমার কথা শোনার পর বিসিসিআই কর্তারা ব্যাপারটা খুব ভালোভাবে নিয়েছিল। সবার সঙ্গে খুব ভালোভাবে কথা হয়েছিল।’
কোহলি জানান, কেউ তাকে সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের কথা বলেননি, যা সৌরভ গণমাধ্যমের সামনে এসে দাবি করেছিলেন। কোহলি বলেন, ‘কারও মনে কোনো সংশয় ছিল না। কারণ ভারতীয় ক্রিকেটের উন্নতির জন্যই এই সিদ্ধান্তে সবাই সহমত পোষণ করেছিল। তবে সেই আলোচনায় এটাও বলেছিলাম যে আমি টেস্ট ও ওয়ানডে দলকে নেতৃত্ব দিতে চাই।’
তাহলে কেন কোহলিকে ওয়ানডের নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হল? কোহলি জানালেন, ওয়ানডে থেকে তাকে সরিয়ে দেওয়া হবে এ খবর জানতে পেরেছেন চূড়ান্ত ঘোষণার আগমুহূর্তে। যদিও তাকে ৭২ ঘণ্টা সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল বলে গুঞ্জন ছিল, ‘গত ৮ ডিসেম্বর টেস্ট দলের নির্বাচনী বৈঠকের দেড় ঘণ্টা আগে আমার সঙ্গে প্রধান নির্বাচক চেতন শর্মার কথা হয়। টেস্ট দল নিয়ে যাবতীয় আলোচনার পর তিনি জানান, যেহেতু আমি টি-টোয়েন্টি দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছি না, তাই পাঁচজন নির্বাচক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আমাকে আর ওয়ানডে দলের অধিনায়ক রাখা সম্ভব নয়।’কোহলি আরও নিশ্চিত করেছেন, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে তার ছুটির গুঞ্জন থাকলেও তা মোটেও সত্যি নয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।