প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
দিল্লি শহরের পুরনো এলাকার সাত ছিঁচকে অপরাধী ঘটনাক্রমে একটি বড় দাঁও মারার জন্য এক হয়। এমন নয় যে তারা ইচ্ছা করে পরিকল্পিতভাবে এই দল গড়েছে, বরং কাকতালীয়ভাবেই তাদের এই একত্র হওয়া। এই দলের অলিখিত প্রধান হল পাপ্পি (মনোজ বাজপেয়ি) প্রাচীন সামগ্রীর চোরা কারবার করেই চলে তার জীবন। তবে সে যে খুব সফল তা বলা যায় না। উন্নততর জীবনের প্রত্যাশা তার। এক অদ্ভুত পরিস্থিতিতে বাচ্চির (আন্নু কাপুর) সঙ্গে তার পরিচয়। পাগলা গারদ থেকে পলাতক বাচ্চি পাপ্পিকে জানায় এক পুরনো বাড়ির পাতাল কুঠুরিতে আছে বিপুল সম্পদ। এই বাড়ির অদ্ভুত মালিক হল দিওয়ান (অনুপম খের) যে রাজীব গান্ধীর আমলেই পড়ে আছে।
পাপ্পি সেই বাড়ির তলকুঠুরি থেকে লুঠ করার জন্য তার দুই বন্ধু হাগ্গু (নিতিন ভাসিন) এবং খাপ্পের (অপরশক্তি খুরানা) সঙ্গে পরামর্শ করে। দুই বন্ধু আর স্থানীয় গুÐা জাগ্গি (বিজয় রাজ) আর তার দুই সহকারী আজ্জি (বিপুল নাগ) এবং বাব্বেকে (যতিন শর্মা) নিয়ে সাতজনের দল গঠন করা হয়। কিন্তু এত সহজে তো সবকিছু ঘটার কথা নয়। কাহিনীতে অনুপ্রবেশ করে ইনস্পেক্টর তেজপাল (কে কে মেনন)। না, কোনও কিছু সন্দে হয়নি তার। তবে পাপ্পির সঙ্গে তার একটি ছোট প্রতিযোগিতা আছে। সেই পাপ্পির প্রেমিকা সোনাকে (অদিতি শর্মা) ভালবাসে। একজন পুলিশ যেহেতু সংশ্লিষ্ট হয়েই পড়েছে তাই অঘটন তো ঘটবেই। অদ্ভুত সব পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটতে থাকে। শেষ পর্যন্ত তারা কি সফল হবে?
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।