পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মাওলানা মো.ইসহাক হত্যা মামলায় মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত কাজী বায়েজিদের দন্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট। একই সঙ্গে তাকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং অনদায়ে আরও ২ বছর কারাদন্ড দেয়া হয়েছে। হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি শেষে গতকাল মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগীয় বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আসামির পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ফরিদ আহমেদ। সরকারপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিৎ দেবনাথ।
তিনি জানান, মিলাদ পড়ানোর কথা বলে বাসায় ডেকে নিয়ে রাজধানীর রমনা জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা মো. ইসহাকে হত্যা করা হয়। এটি ২০১০ সালের ২০ ডিসেম্বরের ঘটনা।
পত্রিকার মাধ্যমে খবর পেয়ে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে ইসহাকের লাশ শনাক্ত করেন তার ভাই শুয়াইব। পরে তিনি বাদী হয়ে অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজনকে আসামি করে রমনা থানায় একটি অপহরণ মামলা করেন। মামলার তদন্ত শেষে পুলিশ ২০১১ সালের ৯ এপ্রিল ৫ আসামির বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয়। চার্জশিটে বলা হয়, লবণ বিক্রিকে কেন্দ্র করে আসামি আবদুর রহিমের সঙ্গে ইসহাকের বিরোধ ছিলো। সেই জের ধরে আসামি ইকরাম, মুরাদসহ অন্য আসামিরা ইসহাককে মিলাদের কথা বলে ডেকে নেয়। সেখান থেকে অপহরণ করে রাজধানীর শেওড়াপাড়ার একটি ভাড়া বাসায় গলায় রশি পেঁচিয়ে হত্যা করে। অন্যদিকে, হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে রাজধানীর বাড্ডা ও গোপালগঞ্জের গোপীনাথপুরের কাজীপাড়া থেকে তিন আসামিকে গ্রেফতার করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। তারা হলেন, নাজিম উদ্দিন (৪০), বায়েজিদ কাজী (৪২) ও উজ্জ্বল (২১)। ২০১১ সালের ২১ ডিসেম্বর ঢাকার ৪ নম্বর দ্রæত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোতাহার হোসেন আসামি আবদুর রহিম সরদার, বায়েজিদ কাজী, ইকবাল ওরফে মাসুদ (৪৫) ও মুরাদ হোসেনকে (৪৫) মৃত্যুদÐ দেন। মো. নাজিমুদ্দিনকে (৪০) যাবজ্জীবন কারাদÐ দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।