পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
আফগানিস্তানে আমেরিকাসহ ২৮টি দেশকে সশস্ত্র যুদ্ধে পরাজিত করে শরীয়াহ শাসন কায়েমে দৃঢ় তালেবানদের সাহায্য করা বিশ্বের প্রতিটি মুসলিমের বৈষয়িক নৈতিক ও ঈমানী দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামিক বুদ্ধিজীবী ফ্রন্টের আহ্বায়ক সৈয়দ আবদুল হান্নান আল হাদী। আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে সৈয়দ আবদুল হান্নান আল হাদী আরো বলেন, পৃথিবীর সকল আল্লাহবিরোধী ও ইসলাম বিদ্বেষী শক্তিগুলো আজ একাট্টা হয়ে আফগানিস্তানের ইসলামী শরীয়ার শাসনের বিরোধীতা করছে। অথচ ইসলামের বিধি বিধান তথা শরীয়াহ আইন বিশ্বের মহান সৃষ্টিকর্তা ও পরিচালক মহান রব্বুল আলামিন প্রেরিত জীবন বিধান। যা রহমত স্বরূপ রাসূল (সা.) এর মাধ্যমে বিশ্ববাসী প্রাপ্ত হয়েছে। এ শাসনই সর্বশ্রেষ্ঠ শাসন ব্যবস্থা যা মানব জীবনের শান্তি ও পৃথিবীর মানুষের কল্যাণ ও সহ অবস্থানের জন্য একান্ত প্রয়োজন। নারীদের ভোগ বিলাসের উপকরণ বানিয়েছে বর্তমান বিশ্বের শাসক আমেরিকা চীন রাশিয়া ও ইউরোপ। অথচ আল্লাহ বলেন, নারীরা হলেন পুরুষের সঙ্গী এবং তারা সন্তান লালন ও সংসারে শান্তি ও সদস্যদের কল্যাণে নিয়োজিত থাকবে। নারীরা উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করবে তারা আল্লাহর বিধান অনুযায়ী নির্বাহী সিদ্ধান্ত গ্রহণের যোগ্য নয়।
তিনি আরো বলেন, আল্লাহর জীবন ব্যবস্থা তথা কুরআন সুন্নাহ অনুযায়ী বিশ্ব পরিচালনায় অনীহা পোষণকারীরা আল্লাহর গজবে অচিরেই নিপতিত হবে। তারা নমরুদ, ফেরাউনের মতো ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে। তিনি বলেন, বিশ্ব একত্রিত হয়েও আল্লাহর বিধি বিধান তথা ইসলামী শরীয়াহ কায়েমে বাধা দিলেও কোন লাভ হবে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।