নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
দেয়ালে পিঠ ঠেকলে বুঝি এমনই হয়, বাঘে-মহিষেও একঘাটে পানি খায়! কোচ খালেদ মাহমুদ সুজন ও মোহাম্মদ সালাউদ্দিনের সম্পর্ক খুব একটা মধুর নয়। কিন্তু তারা দুজনই এখন জাতীয় দলের জন্য অপরিহার্য হয়ে উঠেছেন। বিশ্বকাপের ভরাডুবির পর সাবেক অধিনায়ক সুজনকে টিম ডিরেক্টর হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আর সালাউদ্দিনকে দেয়া হয়েছে সহকারী কোচের প্রস্তাব! সিদ্ধান্ত জানাতে সময় চাইলেও গতকাল সুজনের অধীনে শুরু হওয়া অনুশীলনে যোগ দিয়েছিলেন তিনিও।
সাত তরুণ ক্রিকেটারকে অনুশীলনে ডেকেছে বিসিবি। খালেদ মাহমুদের আজকের ক্লাসে যোগ দিয়েছিলেন পাঁচজন। নাজমুল হোসেন শান্ত, কামরুল ইসলাম রাব্বীরা নেটে ব্যাটিং-বোলিং ঝালিয়েছেন দীর্ঘ সময় ধরে। সঙ্গে ছিলেন পারভেজ হোসেন ইমন, তৌহিদ হৃদয় ও তানভির ইসলাম। কাজ করার ফাঁকে খালেদ মাহমুদ বলেছেন,‘নতুন কিছু খেলোয়াড়দের নির্বাচকরা ডেকেছেন। তাদের দেখতে চেয়েছেন। কোচিং স্টাফরা যেহেতু নেই তাই আমি কাজ করেছি। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটটা আমরা যেভাবে খেলতে চাই সেভাবে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছি।’ সালাউদ্দিনকে নিয়ে খালেদ মাহমুদ বলেছেন, ‘তাকে নিয়ে কাজ করার সুযোগ আছে। ও আসবে কি না সিদ্ধান্ত ওর। আমরা চাই ওকে বাংলাদেশ টিমের সঙ্গে যুক্ত করতে।’
নতুন ছেলেদের পর্যাপ্ত সময়, স্বাধীনতা দিয়ে তৈরি করতে চান খালেদ মাহমুদ। তাদেরকে বড় মঞ্চে প্রস্তুত করার জন্য ধৈর্য ধরারও তাগিদ দিলেন তিনি, ‘আপনি যদি কাউকে চিন্তা করেন তাহলে তাকে সময় দিতে হবে। জাতীয় দল এমন একটা জায়গা যেটা ঘরোয়া ক্রিকেট থেকে অনেক ওপরে। এখানে এসেই যে একটা ছেলে অনেক কিছু করে ফেলতে পারবে, তা না। যদি আপনি ছেলেদের বিবেচনা করেন তাহলে তাদেরকে অনেক সময় দিতে হবে। একটা বা দুইটা সফর দিয়ে তাদেরকে বিবেচনা করলে হবে না। আমরা তাদেরকে সেই সাহসটা দিতে চাই। স্বাধীনতা, এই টার্মটা আমরা সব সময় বলি। সেটাই ওদেরকে দিতে চাচ্ছি।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।