পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ কামরুন নাহার এবং অভিভাবক ফোরামের নেতা মীর সাহাবুদ্দিন টিপুর ফোনালাপ বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিল করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় গঠিত তদন্ত কমিটি। এ বিষয়ে পরবর্তী শুনানি ৩০ নভেম্বর।
গতকাল রোববার এ তারিখ ধার্য করেন বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের ভার্চুয়াল ডিভিশন বেঞ্চ। রিটের পক্ষে শুনানিতে সংযুক্ত ছিলেন অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ হারুন ভুইয়া রাসেল। সরকারপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারের বিপুল বাগমার।
এর আগে ফোনালাপ ফাঁসের ঘটনায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটির রিপোর্ট দাখিলে সরকারপক্ষ থেকে সময় আবেদন করা হয়। এ প্রেক্ষিতে গত ১৬ সেপ্টেম্বর হাইকোর্ট ৩১ অক্টোবর শুনানির তারিখ ধার্য করেছিলেন। ওইদিন ভিকারুননিসার অধ্যক্ষের মুখে ‘এমন ভাষা অপ্রত্যাশিত’ বলে মন্তব্য করেন হাইকোর্ট।
গত ১০ আগস্ট আদালত শুনানিতে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ কামরুন নাহার ফোনালাপে যে ভাষা ব্যবহার করেছেন, তা অবশ্যই নিন্দনীয় বলেও মন্তব্য করেন। হাইকোর্ট বলেছিলেন, ‘এটা অপ্রত্যাশিত।’ একজন অধ্যক্ষ এভাবে কথা বলতে পারেন না। তার মুখ থেকে এ ধরনের ভাষা আশা করা যায় না। যেহেতু তার ফোনালাপের বিষয়ে একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে, তারা কী পদক্ষেপ নেন তা দেখে আমরা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নব।
অধ্যক্ষ কামরুন নাহারকে পদ থেকে অব্যাহতি প্রদানের নির্দেশনা চেয়ে করা রিটের শুনানিতে হাইকোর্ট এই মন্তব্য করেন। রিটে উল্লেখ করা হয়, অধ্যক্ষ কামরুন নাহার ফোনালাপে যেসব কথা বলেছেন, তাতে তিনি ওই কলেজের অধ্যক্ষ পদে থাকার নৈতিক অবস্থান হারিয়েছেন। কারণ তিনি অধ্যক্ষ পদে বহাল থাকলে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ওপর এর প্রভাব পড়বে।
এর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অধ্যক্ষ ও অভিভাবক ফোরামের এক নেতার একটি ফোনালাপ ফাঁস হয়। সেই কথোপকথন প্রকাশের যোগ্য নয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।