পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিভিন্ন পরিবারের ১৯ যমজ শিশুর ভর্তি নিতে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। রিটের শুনানি শেষে গতকাল মঙ্গলবার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের ডিভিশন বেঞ্চ এই আদেশ দেন। রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার তাসমিয়া প্রধান। সরকারপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার। এর আগে গত ৮ আগস্ট প্রকৌশলী আবদুল্লাহ, কবির মাহমুদসহ ১৯ যমজ শিশুর অভিভাবক তাদের সন্তানদের প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির নির্দেশনা চেয়ে রিট দায়ের করেন। ব্যারিস্টার তাসমিয়া প্রধান সাংবাদিকদের বলেন, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে ২০২১ শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হওয়ার জন্য যারা আবেদন করেছিলেন তাদের মধ্যে ১৯ যমজ শিশু ছিল। এদের মধ্যে একজন করে লটারিতে ভর্তি হয়েছিল, আরেকজন করে ভর্তি হতে পারেনি। যমজ সহোদরদের যেন ভর্তি নেয়া হয় এজন্য আমরা ভিকারুননিসা স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে আবেদন করেছিলাম।
কিন্তু তারা এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। ভর্তি করতে কর্তৃপক্ষের এই নিষ্ক্রিয়তা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে ১৯ জন অভিভাবকের পক্ষে রিট করা হয়। শুনানিতে আমরা বলেছি, যমজ বাচ্চাদের সুস্থ মানসিক বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য একসঙ্গে থাকাটা খুবই জরুরি। তাদের চাওয়া পাওয়া প্রায় একইরকম। আমার নিজেরও যমজ বাচ্চা আছে। আমি দেখেছি, তাদেরকে যদি আলাদা কিছু দেয়া হয় বা আলাদা পরিবেশে রাখা হয়, তারা এক ধরনের মানসিক সমস্যায় ভোগে। খারাপ প্রভাব পড়ে তাদের ওপর। আদালত শুনানিতে সন্তুষ্ট হয়েছেন।
শুনানি শেষে আদালত ভর্তিবঞ্চিত যমজ সহোদর ১৯ শিশুকে ভিকারুননিসায় ভর্তি করতে কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।