মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
করোনা মহামারীর মধ্যেই এক লাফে বিশ্বের শীর্ষ ধনী হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইলন মাস্ক। তার সেই অবস্থান আরও শক্ত হয়েছে। সম্পদও লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা টেসলা ও মহাকাশ সংস্থা স্পেসএক্সের নেতৃত্ব নেয়া এই উদ্যোক্তার মোট সম্পদ এখন ২৩ হাজার ৬০০ কোটি ডলার।
ব্লুমবার্গের বিলিয়নিয়ার ইনডেক্স বলছে, বিশ্বের শীর্ষ ধনীর তালিকার ৪ ও ১০ নম্বরে থাকা দুই ধনকুবের সম্পদের সমান সম্পদের মালিক ইলন মাস্ক। তারা হলেন মাইক্রোসফটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস (১৩ হাজার কোটি ডলার) ও বিনিয়োগগুরু ওয়ারেন বাফেট (১০ হাজার ২০০ কোটি ডলার)। মহামারির মধ্যে চলতি বছর ইলন মাস্কের সম্পদ বেড়েছে ৬ হাজার কোটি মার্কিন ডলার। টেসলা ও স্পেসএক্সের শেয়ারের দর বেড়ে যাওয়ায় হু হু করে বাড়ছে তার সম্পদ। অন্যদিকে দাতব্যকাজে কোটি কোটি ডলার খরচ করায় সম্পদের পরিমাণে ইলনের থেকে দূরে রয়েছেন বিল গেটস ও ওয়ারেন বাফেট।
এ ছাড়া বিশ্বের দ্বিতীয় শীর্ষ ধনী জেফ বেজোসের সম্পদ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ১০০ কোটি ডলারে। ই-কমার্স জায়ান্ট আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা ও মহাকাশ সংস্থা ব্লু অরিজিনের প্রধান তিনি। ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পদের ব্যবধানও দ্রুত গতিতে বেড়ে চলেছে জেফ বেজোসের। সিএনবিসির খবরে বলা হয়, গত মাসে বেজোসকে পেছনে ফেলে বিশ্বের শীর্ষ ধনীর তালিকায় দ্বিতীয়বারের মতো উঠে আসেন ইলন মাস্ক। এর আগে এই করোনাকালেই প্রথম দফায় ইলনকে পেছনে ফেলে তার আসনটি দখল করেছিলেন বেজোস। তার আগে প্রথমবারের মতো শীর্ষ ধনীর আসনে বসেন ইলন মাস্ক।
শীর্ষ ধনীর তালিকায় প্রথম ও দ্বিতীয় স্থানে থাকা মাস্ক ও বেজোস দু’জনেই জনহিতকর কাজে কোটি কোটি ডলার অনুদান দিয়ে আসছেন। মাস্ক ২০২১ সালে ১৫ কোটি ডলার দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, যার দুই-তৃতীয়াংশ কার্বন অপসারণ প্রতিযোগিতার বিজয়ীকে দেয়া হবে। সূত্র: ইন্ডিপেন্ডেন্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।