পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পাওনা টাকা ফেরত পাওয়ার দাবিতে গত বৃহস্পতিবারের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে পুলিশি হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করছেন বিতর্কিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের গ্রাহকরা। বিক্ষুব্ধরা সেøাগান দিচ্ছেন- ‘মাশরাফির আস্থায়, আমরা সবাই রাস্তায়’। এছাড়াও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও ই-ক্যাবের বিরুদ্ধেও সেøাগান তুলছেন তারা। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর মিরপুর-১ নম্বরে কিংবদন্তি ভাস্কর্যের সামনে এ বিক্ষোভ শুরু হয়েছে।
বিক্ষোভে গ্রাহকদের বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক ও সংসদ সদস্য মাশরাফি বিন মুর্তজা, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও ই-ক্যাবের বিরুদ্ধে সেøাগান দিতে দেখা যায়। তারা বলেন, যেভাবেই হোক আমাদের টাকা ফেরত দিতে হবে। যারা বড় পদে থাকে এবং দায়িত্বশীল তারা যদি টাকার লোভে পড়ে বিজ্ঞাপনে ব্যবহৃত হয়ে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেন। পরে সে মানুষ প্রতারিত হয় তাহলে ওই ব্যক্তির ওপর দায়-দায়িত্ব বর্তায়।
অনলাইনভিত্তিক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের শুভেচ্ছা দূত ছিলেন মাশরাফি বিন মুর্তোজা। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে তার চুক্তি শেষ হয়ে গেছে। তবে এরই মধ্যে ২০০৭ সালে যাত্রা শুরু করা প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে গ্রাহকদের প্রায় ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগ ওঠে। ই-অরেঞ্জের সঙ্গে চুক্তি শেষ হলেও প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ ওঠার পর তিনি গ্রাহকদের সহায়তা দেওয়ার আশ্বাস দেন।
একইসঙ্গে মাশরাফি এ-ও বলেন, ২০-৩০টা কোম্পানির সঙ্গে কাজ করেছি, কিন্তু সমস্যা হয়নি। এখন কোনো এক কোম্পানির জন্য বিজ্ঞাপন করলাম, কিন্তু তাদের পানির ভেতর যদি পোকা পান। তাহলে এটার সমাধান কী?
এদিকে বিক্ষোভে অংশ নেওয়া আফজাল হোসেন নামের এক গ্রাহক বলেন, ২৩ সেপ্টেম্বর আমাদের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচিতে পুলিশ হামলা চালিয়েছে। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই। আমরা টাকা ফেরত পেতে রাজপথে নেমেছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।