মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
একটি গাছে ধরেছে ৮৩৯টি টোম্যাটো! গাছে বললেও বিষয়টি খাটো করে দেখানো হয়। প্রকৃতার্থে একটি ডালে ফলে রয়েছে অতগুলো টোম্যাটো! টোম্যাটোগুলি আকারে ছোট। এর পোশাকি নাম চেরি টোম্যাটো। ব্রিটেনের এক ব্যক্তি এই কৃতিত্বের অধিকারী। যোগ্য সম্মানও তিনি পেয়েছেন। গিনেস বইয়ে নাম উঠেছে তার।
৪৩ বছরের ওই ব্যক্তির নাম ডগলাস স্মিথ। তিনি একটি তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থার অধিকর্তা। চাষাবাদ ভাললাগার জায়গা। সেই ভাললাগা থেকেই গিনেস রেকর্ডের চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলেন তিনি। বীজ থেকে টোম্যাটো গাছের চারা বানান প্রথমে। পরে সেই চারাগাছের যত্ন নিয়েই সাফল্য অর্জন করেন তিনি। তার সাফল্যের রাস্তায় পৌঁছনোর কথা পড়তে যতটা সহজ মনে হচ্ছে, বাস্তবে তা ছিল না।
তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থার কর্মী হওয়ার কারণে এমনিতেই কাজের চাপ খুব বেশি। অনেকটা সময় অফিসে কাটাতে হয় তাকে। তার বাইরেও সময় বার করতে হয়েছে গাছের দেখভালের জন্য। মূলত ছুটির দিনেই গাছের দেখভাল করার সময় পেতেন তিনি। প্রতি সপ্তাহে ওই ছুটির দিনে তিন থেকে চার ঘণ্টা বাঁধা থাকত গাছের জন্য।
টোম্যাটোগুলি তোলার সময় স্থানীয় পুলিশকেও খবর দিয়েছিলেন স্মিথ। যাতে সত্যিই যে গাছের একটি ডালে এতগুলি টোম্যাটো ফলেছিল, তার প্রমাণ থেকে যায়। ওই একটি ডালে ৮৩৯টি টোম্যাটো ফলেছিল। যা দেখে তাজ্জব হয়ে যান স্থানীয়েরা! স্মিথের আগে টোম্যাটো ফলানোর রেকর্ড ছিল গ্রাহাম ট্যান্টার নামে এক ব্যক্তির।
গ্রাহামের রেকর্ড ভেঙে ফেলেছেন স্মিথ। ২০১০ সালে গ্রাহাম একটি ডালে ৪৪৮টি টোম্যাটো ফলিয়ে রেকর্ড করেছিলেন। ১১ বছর পর তার দ্বিগুণ টোম্যাটো ফলালেন স্মিথ। এই প্রথম চাষাবাদে রেকর্ড করলেন না তিনি, এর আগে ব্রিটেনের সবচেয়ে বড় টোম্যাটো গাছ বানানোর রেকর্ডও রয়েছে তার ঝুলিতে। সূত্র: এবিপি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।