বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে হাজারো পর্যটকদের ভীড়। দীর্ঘদিন পর আবার উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে সাগরকন্যা কুয়াকাটায়। করোনার ভয়কে জয় করে বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে আগত পর্যটকরা সমুদ্রের ঢেউয়ের তালে তাল মিলিয়ে নেচে গেয়ে সমুদ্রে গোসল, হৈ হুল্লোড় আর সৈকতে খেলাধুলা আনন্দের সীমা নেই পর্যটকদের মাঝে। সূর্যোদয়-সূর্যাস্তের মনোলোভা দৃশ্য অবলোকন সহ সৈকতে বাইক নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর উন্মাদনা ভ্রমণের নতুন এক অনুভূতি জোগায়। তবে এখানে স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না কেহই।
কুয়াকাটার টুরিস্ট স্পট গুলো যেমন লেম্বুর চর, ঝাউবন, গঙ্গামতির লেক, কাউয়ার চর, মিশ্রিপাড়া বৌদ্ধ মন্দির, কুয়াকাটার কুয়া, শ্রীমঙ্গল বৌদ্ধ বিহার, রাখাইনদের তাঁত পল্লী, আলীপুর-মহিপুর মৎস্যবন্দর, সমুদ্রপথে ট্যুরিস্ট বোটে বিভিন্ন দ্বীপ ও বনাঞ্চলে পর্যটকদের আনাগোনা দেখা গেছে।
ট্যুরিজম ব্যবসার সাথে জড়িত সকলের মনে আনন্দের জোয়ার। তারা ভাবতেও পারেনি দেশের এরকম পরিস্থিতিতে এত ট্যুরিস্ট কুয়াকাটা আগমন ঘটবে।
যশোর থেকে আগত পর্যটক দম্পতি নুরুল ইসলাম বলেন, কুয়াকাটা হোটেল মোটেল, টুরিস্ট বোট সহ সকল সেক্টরে ডিসকাউন্ট দেয়া হয়েছে। এটা আমাদের জন্য অনেক খুশি এবং আনন্দে। খুবই কম খরচে আমরা এবার ঘুরে যেতে পারলাম।
কুয়াকাটা হোটেল মোটেল ওনার্স এ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারী মোতালেব শরীফ বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনেই আমরা পর্যটক রাখার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। লকডাউন খোলার পরে এই সপ্তাহে টুরিস্ট একটু বেশি দেখা যাচ্ছে। আশা করছি শীতের মৌসুমে আমরা অনেক বেশি টুরিস্ট পাব।
কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার মো.আব্দুল খালেক জানান. কুয়াকাটায় আগত পর্যটকদের মাক্স ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে ট্যুরিস্ট পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।