প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
নুসরাত-নিখিলের বিচ্ছেদ মামলার শুনানি আরও পেছালো। শুক্রবার (৩রা সেপ্টেম্বর) এই মামলায় আরও সওয়াল জবাবের প্রয়োজন রয়েছে মনে করেন আলিপুর জেলা দায়রা আদালতের বিচারক। এ দিন শুনানিতে হাজির ছিলেন দু'পক্ষের আইনজীবী তবে হাজির হননি নুসরাত-নিখিল। জানা গেছে, এদিন নিখিলের অভিযোগ নিয়ে লিখিত জবাব দিয়েছেন নুসরাত জাহান। সেখানে নুসরাত জানিয়েছেন, নিখিলের সঙ্গে তার বিয়ে ‘অবৈধ ও বেআইনি’। মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য হয়েছে অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে।
এরআগে গত ১৮ই আগস্ট এই মামলার শুনানির দিন ধার্য ছিল, তবে শেষ মুহূর্তে নুসরাত আইনজীবী বদল করায় সেইদিন আদালতে শুনানি হয়নি, পরবর্তী তারিখ হিসাবে ৩রা সেপ্টেম্বরের দিন ধার্য করেছিলেন বিচারক। আগে নুসরাতের হয়ে এই মামলা লড়ছিলেন সৌমেন রায়চৌধুরী, এখন নুসরাতের হয়ে কোর্টে সওয়াল করছেন চিন্ময় গুহ ঠাকুরতা। শুক্রবার (৩রা সেপ্টেম্বর) নুসরাতের আইনজীবী চিন্ময় গুহ ও নিখিলের আইনজীবী সত্যব্রত চক্রবর্তীর সওয়াল-জবাব পর্ব শোনেন বিচারক।
বিতর্কের মাঝেই সদ্য পুত্রসন্তানের মা হয়েছেন নুসরাত। তবে পুত্রসন্তান তার নয় বলে আগেই দাবি করেছিলেন নিখিল। গতবছরের শেষ থেকে নিখিল ও নুসরাতের সম্পর্কে টানাপোড়েন শুরু। এক ছাদের তলায় থাকেন না তারা। ৯ জুন বিবৃতি জারি করে নুসরাত দাবি করেন, ‘নিখিলের সঙ্গে আমি লিভ ইন করেছি। ফলে বিবাহ বিচ্ছেদের প্রশ্নই নেই।’ পাল্টা নিখিল জবাব দিয়েছিলেন, ‘আদালতে দেখা হবে।’
এরপর নুসরাতকে বিচ্ছেদের নোটিস পাঠান নিখিল জৈন। বিবৃতি নিয়ে নিখিল দাবি করেন, স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্টের আওতায় বারবার অনুরোধ করা সত্ত্বেও বিয়ের রেজিস্ট্রেশন করাননি নুসরাত। তবে সমাজের চোখে স্বামী-স্ত্রী’র মতোই জীবনযাপন করেছেন তারা। তাই আইনি প্রক্রিয়ায় বিয়ে না হওয়ায় অ্যানালমেন্টের মাধ্যমে নুসরাতের থেকে আলাদা হতে চেয়েছেন নিখিল। সেই জন্যই এই বিচ্ছেদ মামলা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।