পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জ্ঞাত আয়বর্হিভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বিরুদ্ধে মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে জারি করা রুল খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট।
এর ফলে বিচারিক আদালতে তার বিরুদ্ধে মামলা চলতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াত সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ আজ এ রায় দেন। একইসঙ্গে এই মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করতে বিচারিক আদালতকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী নিতাই রায় চৌধুরী। দুদকের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক।
ডেপুটি এটর্নি জেনারেল আমিন উদ্দিন মানিক জানান, ২০১০ সালের ৭ জুন দেয়া স্থগিতাদেশ তুলে রুল খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে বিচারিক আদালতকে দ্রুত বিচার শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন। এই রায়ের ফলে মামলাটি সচল হলো।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বিরুদ্ধে দুদক ২০০৯ সালের ৫ জানুয়ারি মামলা দায়ের করে। রাজধানীর রমনা থানায় করা এ মামলায় ২ কোটি ৮৬ লাখ টাকা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়। একই বছরের ৫ জুলাই এ মামলায় অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করে দুদক। পরে গয়েশ্বর মামলা বাতিলের আবেদন জানালে ২০১০ সালের ৭ জুন রুল জারি করে স্থগিতাদেশ দেন। সেই থেকে মামলাটির বিচার বন্ধ রয়েছে। সম্প্রতি এই রুল শুনানির জন্য উদ্যোগ নেয় রাষ্ট্রপক্ষ। পরে বিচারিক আদালতে এই মামলার বিচার শুরু হয়। এরপর মামলাটি স্থগিত চেয়ে ২০১০ সালে আবেদন করেন গয়েশ্বর। একই বছর হাইকোর্ট মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুল জারি করেন। স্থগিতাদেশ বাতিল করে আজ মামলাটি সচলের রায় দিলেন হাইকোর্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।