পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় স্বার্থে কওমি মাদরাসাসহ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অবিলম্বে খুলে দিন। করোনা মহামারি সংক্রমণের দরুন কওমি মাদরাসাসহ সবধরণের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন যাবৎ বন্ধ থাকায় কোমলমতি শিক্ষার্থীরা অনেকেই ঝরে পড়ছে। অনেক শিক্ষার্থী পাবজিসহ বিভিন্ন অনলাইন গেমসে আসক্ত হয়ে পড়েছে। সচেতন অভিভাবকরা তাদের সন্তানদেরকে নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছেন। এই সমস্যা সমাধানের জন্য কওমি মাদরাসাসহ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া ছাড়া আর কোন পথ নেই। গতকাল শনিবার ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন আল আদনান ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ ঢাকা মহানগরীর নগর সম্মেলনে প্রধান বক্তার বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ ঢাকা মহানগরীর সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক আবদুল্লাহ আল নোমানের সভাপতিত্বে নগর সম্মেলনে আরো বক্তব্য রাখেন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি আতাউর রহমান খান, মুফতি আবু সাঈদ,খালেদ মাহমুদ,হেদায়াতুল্লাহ বিন শহিদ, আব্দুল্লাহ বিন হেদায়েত, আরাফাত হোসাইন ও মাহবুবুর রহমান। তিনি আরো বলেন, করোনা মহামারি এই কঠিন সময়ে গার্মেন্টস, কল-কারখানা, শপিংমল,মার্কেট ও শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে পারলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চলার সমস্যা কোথায়? করোনার দোহাই দিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে শিক্ষার্থীদের জীবন ধ্বংসের এই দায়ভার কে নিবে? শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ এর প্রতি লক্ষ্য রেখে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে হবে। নেতৃবৃন্দ স্বাস্থ্যবিধি মেনে ও টিকা সম্পন্ন করে দ্রুত সময়ে কওমি মাদরাসাসহ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।