Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ইনানী সৈকতেও পর্যটকের পদচারণা

কক্সবাজার ব্যুরো | প্রকাশের সময় : ২০ আগস্ট, ২০২১, ২:১০ পিএম

১৯ আগস্ট শর্ত সাপেক্ষে পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত হয়েছে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত। উখিয়া ইনানী, পাথুরে বিচ সহ কক্সবাজারের সব বিনোদন কেন্দ্র খুলে দেওয়া হয়েছে। করোনার কারণে প্রায় ৪ মাস ১৯ দিন ধরে অন্যান্য পর্যটন স্পষ্টের পাশাপাশি ইনানী সমুদ্র সৈকতেও ছিল প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা। এতে পর্যটকশূন্য ছিল ইনানী সৈকত।

খোলার পর আবারও চিরচেনা রূপে ফিরতে শুরু করেছে উখিয়ার ইনানী সমুদ্র সৈকত। ইনানী সমুদ্র সৈকতের পাশাপাশি অন্যান্য পর্যটন কেন্দ্রগুলোও প্রাণ চাঞ্চল্যে ভরে উঠছে।

পর্যটকদের বরণ করে নিতে ইনানী ও আশপাশের হোটেল-মোটেল ও রেস্তোরোঁগুলো পরিচ্ছন্নতা শেষে উপযোগী করে পুণরায় চালু হয়েছে। সমুদ্র সৈকতে অবস্থিত ছোট ছোট দোকান, হকার, শামুক-ঝিনুকের দোকানগুলোও খোলা হয়েছে।

সৈকতে স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মেনে চলা এবং শারীরিক ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ব্যাপারে প্রশাসন বেশ কিছু শর্ত আরোপ করে দিয়েছে। এমনকি সৈকতে মাস্ক পরিধান থেকে শুরু করে বালুচরের পর্যটন ছাতার দুরত্ব, হোটেল-রেষ্টুরেন্টের টেবিল-চেয়ারের দুরত্ব অবশ্যই তিন ফুটের বেশি রাখারও নির্দেশনা বাধ্যতামূলক বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

সাগর পাড়ের বিচ মার্কেট, সৈকতের কিটকট, বিচ বাইক ও জেটস্কি, প্যারাসেইলিংসহ সব কিছুতেই দূরত্ব বজায় রাখার বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে হবে বলে বিশেষ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

ইনানী সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে ভিড় করতে শুরু করেছেন পর্যটকসহ দর্শনার্থীরা। দীর্ঘসময় পর ঘরবন্দী মানুষগুলো সৈকত দেখতে পেয়ে দারুণ উচ্ছ্বসিত।

দীর্ঘদিনের সুনসান নীরবতা ভেঙে পর্যটনকেন্দ্র ইনানীসহ বিনোদন কেন্দ্র গুলোতে পুনরায় ফিরেছে সজিবতা। সৈকতের দর্শনীয় স্থানগুলো বাইকে ঘুরে দেখছেন ভ্রমণপিয়াসুরা।

দীর্ঘদিন পর লকডাউন মুক্ত হওয়ায় স্থানীয় অনেকেই ভীড় করছেন সৈকতে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: পর্যটক


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ