মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ডেথ সার্টিফিকেট নিয়েও জালিয়াতি। মৃত্যুর ৫২ বছর পর ইস্যু করা ডেথ সার্টিফিকেট নিয়ে শোরগোল! স¤প্রতি কলকাতা হাই কোর্ট এমন মামলার সাক্ষী থেকেছে। জাল তকমা দিয়ে ডেথ সার্টিফিকেটটিকে বাতিল করার পাশাপাশি রীতিমতো তাজ্জব বিচারপতি। কীভাবে এক ব্যক্তির মৃত্যুর অর্ধশতাব্দী পর ডেথ সার্টিফিকেট ইস্যু করা হল, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে আদালত। ঘটনাটি পুরুলিয়ার রঘুনাথপুরের। ধ্বজাধারী ভট্টাচার্য নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয় ১৯৬২ সালের ২৮ নভেম্বর। কিন্তু মৃত্যুর ৫২ বছর পর ২০১৪-র ২৭ জানুয়ারি তার ডেথ সার্টিফিকেট ইস্যু হয়। এরপর সব ঠিকই ছিল। কিন্তু সম্পত্তি সংক্রান্ত একটি বিষয়কে কেন্দ্র করে ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল ল্যান্ড টেনেন্সি ট্রাইব্যুনালে’ ওই সার্টিফিকেট দাখিল হতেই তা নিয়ে শোরগোল পড়ে যায়। এরপর পুরুলিয়ার জেলা শাসককে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে বলে ট্রাইব্যুনাল। পূর্ণাঙ্গ তদন্তের পর শেষ পর্যন্ত ডেথ সার্টিফিকেটটি বাতিলের নির্দেশ দেন জেলা প্রশাসক। এরপর জেলা প্রশাসকের ওই নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে আদালতের দ্বারস্থ হন ধ্বজাধারীবাবুর পরিজন দেবদাস ভট্টাচার্য। বিচারপতি রাজশেখর মন্থার এজলাসে মামলাটি উঠতেই ওই ডেথ সার্টিফিকেটের যাবতীয় বৃত্তান্ত তুলে ধরেন সরকারি কৌঁসুলি আশিস গুহ ও নরেন ঘোষদস্তিদার। শুনানিতে তারা জানান, আদৌ ১৯৬২ সালে ধ্বজাধারী ভট্টাচার্য মারা যাননি। বরং তার পরও বেশ কয়েক বছর বেঁচে ছিলেন। অন্তত প্রমাণ তা-ই বলছে। তিনি যে পঞ্চায়েত এলাকার অর্থাৎ রঘুনাথপুর (২)-এর অন্তর্গত মÐল মনোতোষ গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দা ছিলেন সেখানকার নথি ঘেঁটে দেখা যাচ্ছে ১৯৬৮ সালের ১৬ এপ্রিল ধ্বজাধারী ভট্টাচার্য পঞ্চায়েত অফিস থেকে রাজস্ব সংক্রান্ত একটি নথি সংগ্রহ করেছিলেন। হিন্দুস্থান টাইমস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।