পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাব মতে, করোনাভাইরাসে দেশের অর্থনীতির বিভিন্নখাতে স্থবিরতা দেখা দিলেও বেড়েছে মাথাপিছু আয়ের পরিমাণ। মাথাপিছু আয় আগের অর্থবছরের তুলনায় ১০ শতাংশ বেড়ে ২ হাজার ২২৭ মার্কিন ডলার হয়েছে।
বুধবার (৫ আগস্ট) বিবিএস ২০২০-২১ অর্থবছরের সাময়িক আর এর আগের অর্থাৎ ২০১৯-২০ অর্থবছরের চূড়ান্ত জিডিপির হিসাব প্রকাশ করেছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ছিল ২০২৪ মার্কিন ডলার।
সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের সন্মানীয় ফেলো মুস্তাফিজুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, 'স্বল্প জিডিপি প্রবৃদ্ধির মধ্যেও আয় বৈষম্য বেড়েছে। ফলে গরিবসহ অনেকেই নতুনভাবে দরিদ্র হয়েছেন। তাদেরকে দারিদ্র্য থেকে টেনে তুলতে সরকারকে লক্ষ্যভিত্তিক কর্মসূচি নিতে হবে।'
বিবিএসের সদ্য প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি চূড়ান্ত হিসেবে বেড়েছে ৩ দশমিক ৫১ শতাংশ, যা সাময়িক হিসেবে ছিল ৫ দশমিক ২৪ শতাংশ।
উল্লেখ্য, মানুষের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পেলেও জিডিপির প্রবৃদ্ধিতে ধ্বস নেমেছে। বিবিএস এর প্রতিবেদন বলছে, ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে জুন-জুলাই মাসে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমে হয়েছে ৩ দশমিক ৫১ শতাংশ। অথচ ২০১৮-১৯ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ছিল ৮ দশমিক ১৫ শতাংশ। ফলে করোনা সংকটে এক বছরেই প্রবৃদ্ধি কমেছে প্রায় ৫ শতাংশ। ২০১৭-১৮ অর্থবছরেও প্রবৃদ্ধি ছিল ৭ দশমিক ৮৬ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।