মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ছিল রুমাল হয়ে গেল বিড়াল! ব্যাপারটা খানিকটা সে রকমই দাঁড়িয়েছিল মেক আপ শিল্পী মারিয়া মারির ভিডিও। মেক আপে তার আমূল বদলে ফেলা রূপ চমকে দিয়েছিল সবাইকে। কিন্তু সেই বদল তার ভক্তদের একেবারেই পছন্দ হয়নি। ভিডিওর মন্তব্য বিভাগে মারিয়াকে তারা জানিয়েছেন, তার দাগ-ছোপধরা ত্বকই তাদের বেশি পছন্দের।
মারিয়া একজন টিকটক তারকা। ব্রাজিলের তরুণী। গত পাঁচ বছর ধরে টিকটকে মেক আপ করার নানা ভিডিও পোস্ট করেন তিনি। অনুগামী সংখ্যা ১ কোটি ৬০ রাখ। মারিয়ার ত্বকের বিশেষত্ব হল তার গোটা মুখটাই দাগে ভরা। এই ধরনের ছোপ দাগকে ফ্রেকলস বলে। বিদেশিদের কাছে ফ্রেকলস বিষয়টি তেমন অপছন্দের নয়। বরং অনেকেই রীতিমতো কৃত্রিম পদ্ধতিতে মুখে ফ্রেকলস তৈরি করেন।
ব্রাজিলের ওই তরুণী তার সাজগোজের ভিডিওতে সেই ফ্রেকলস ঢেকে দেয়াতেই বিরূপ প্রতিক্রিয়া আসতে শুরু করে। কেউ বলেন, তোমাকে স্বাভাবিক ত্বকেই ভাল লাগে। কারও প্রশ্ন ফ্রেকলসগুলো ঢাকলে কেন? ওগুলি ছাড়া খারাপ লাগছে তোমায়। মারিয়া ওই ভিডিওটি ট্রান্সফর্মেশন ভিডিও নামেই পোস্ট করেছিলেন। এই ধরনের মেক আপ ট্রান্সফরমেশন বা রূপান্তর ভিডিওতে সাধারণত মেক আপের আগে এবং পরে রূপ পুরোপুরি বদলে যায়। মারিয়ার ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। তাকে চেনাই যাচ্ছিল না মেক আপের পর। ভক্তদের প্রতিবাদে মারিয়া অবশ্য এতে রেগে যাননি। বরং মেক আপ নিয়ে মাতামাতির যুগে তার স্বাভাবিক ত্বক যে সমাদৃত হচ্ছে, এতে তিনি খুশিই হয়েছেন বলে জানিয়েছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। সূত্র : এবিপি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।