মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
সামান্থা রামসডেল যে কারণে রেকর্ড গড়েছেন, সেই কারণটা আসলেই একটু বিচিত্র। তিনি রেকর্ড গড়েছেন বিশ্বের সবচেয়ে বড় মুখের নারী হিসেবে। শুনতে অবাক হলেও সত্য, বিশ্বের সব নারীর মধ্যে সামান্থার মুখের হাঁ সবচেয়ে বড়। আর এই কারণে সামান্থা রীতিমতো গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম লিখিয়েছেন। পেয়েছেন আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি।
গিনেসের রেকর্ড বইয়ে নথিভুক্ত তথ্য অনুযায়ী, সামান্থার মুখের মাপ আড়াই ইঞ্চি বা ৬ দশমিক ৫৬ সেন্টিমিটার। আড়াআড়িভাবে মাপা হলে তা আরও বেড়ে চার ইঞ্চি বা ১০ সেন্টিমিটারের বেশি হয়। ভিডিওতে দেখা যায়, তার মুখে একসঙ্গে তিনটি ডোনাট অনায়াসে ঢোকানো যায়। সামান্থার বাড়ি যুক্তরাষ্ট্রের কানেটিকাট অঙ্গরাজ্যে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শৈশব থেকেই সামান্থার মুখ তুলনামূলক বড়। তার ছোটবেলার হাসিমুখের ছবিগুলো দেখলে তা সহজে বোঝা যায়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সামান্থার মুখের হাঁ আরও বড় হয়েছে। বড় মুখের কারণে অন্যদের থেকে তাকে সহজেই আলাদা করা যায়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সামান্থা বেশ জনপ্রিয়। এর পেছনের কারণও তার বড় আকারের ওই মুখ। অনেকেই অবাক হয়ে সামান্থার মুখের দিকে তাকিয়ে থাকেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার ভিডিওগুলো দেখেন। সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করা ভিডিওর মাধ্যমেই বড় মুখের রেকর্ড গড়ার বিষয়টি প্রথম তার মাথায় আসে। আবেদন করেন গিনেস কর্তৃপক্ষের কাছে। এরপর যাচাই-বাছাই শেষে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি আসে। সামান্থার হাতে তুলে দেওয়া হয় সনদ। তিনি এখন বিশ্বের সবচেয়ে বড় মুখের অধিকারিণী। উৎফুল্ল সামান্থা বলেন, ‘আমি কখনোই ভাবিনি বড় মুখের কারণে জনপ্রিয় হয়ে যাব।’ সূত্র : সিএনএন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।