বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
ক্যালেন্ডারের পাতায় ইলিশের ভরা মৌসুম শুরু হলেও বাস্তবে তার চিত্র উল্টো। ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর মাছ ঘাট প্রায়ই ইলিশ শূন্য। জুলাই, আগস্ট, সেপ্টেম্বর এই তিন মাস ইলিশের ভরা মৌসুম। মৌসুম ঘিরে এ সময় শহরের প্রধান মৎস্য কেন্দ্র তথা বড়স্টেশন মাছ ঘাট থাকে সরগরম। তবে আগস্টের প্রথম সপ্তাহে ইলিশের কিছুটা আমদানি বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করেন স্থানীয় মৎস্য ব্যবসায়ীরা।
সরেজমিনে চাঁদপুর বড় স্টেশন মাছঘাটে গিয়ে দেখা যায়, ক্রেতা-বিক্রেতার উপস্থিতি একেবারেই কম। ট্রলার ও পিকআপ থেকে টুকরিতে করে নামানো হচ্ছে ইলিশ। নোয়াখালী, রামগতি, আলেকজান্ডার ও হাতিয়া থেকে ইলিশগুলো আনা হয়েছে। তবে ইলিশের সাইজ খুবই ছোট।
বর্তমানে চাঁদপুর মাছঘাটে প্রতিদিন ১০০থেকে ১৫০ মন ইলিশ আমদানি হয়। ৮০০ থেকে ৯০০ গ্রামের ইলিশের দাম ১ হাজার টাকা। এক কেজি সাইজের ইলিশের দাম ১২শ' টাকা।
চাঁদপুর মৎস্য ব্যবসায়ী বণিক সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক রোটাঃ হাজী শবে বরাত সরকার জানান, গত ৩ দিন ইলিশের আমদানি খুবই কম। জুলাইর মাঝামাঝি কিছুটা ইলিশের আমদানি হয়েছিল। যার অধিকাংশ ছিল নোয়াখালী, হাতিয়া ও ভোলার সাগর মোহনা অঞ্চলের।
শবে বরাত আরো জানান, বর্তমানে বৈরী আবহাওয়ার কারণে জেলেরা নদী বা সাগরে যেতে না পারায় ঘাটে তেমন ইলিশ আসছে না। তার ওপর করোনা মহামারির কারণে চলমান কঠোর লকডাউনে কমে গেছে ইলিশের আহরণ। এ কারণে ইলিশের দামও বর্তমানে বেশি। মাছঘাটের শতাধিক আড়তদারের শতকোটি টাকার বেশি পুঁজি নদীতে। আমরা আশাবাদী আগস্ট- সেপ্টেম্বরে ইলিশের আমদানি বৃদ্ধি হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।