পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের বলেছেন, লকডাউনে করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না হলেও খেটে খাওয়া মানুষের দুঃখ-দুর্দশা বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। শুক্রবার (৩০ জুলাই) এক বিবৃতিতে জাপা চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন।
বাস্তবে লকডাউনে করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে না উল্লেখ করে গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের বলেছেন, দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতিতে করোনা মোকাবিলায় লকডাউন ও কারফিউ কোনো সমাধান নয়। প্রতিদিন দরিদ্র মানুষের সংখ্যা বাড়ছে, বাড়ছে তাদের আহাজারি। সে কারণেই গণটিকা জোরদার করে সাধারণ মানুষের স্বাভাবিক জীবন ফিরিয়ে দিতে হবে।
বিবৃতিতে জিএম কাদের বলেন, দেশের বাস্তবতায় লকডাউন সফল হবে না। লকডাউন চলছে কিন্তু মানুষকে ঘরে আটকে রাখা সম্ভব হচ্ছে না। বিভিন্ন গবেষণা সংস্থার জরিপ বলছে, করোনায় একবছরে দেশের প্রায় আড়াই কোটি মানুষের জীবনমান নতুন করে দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে গেছে। আর আগে থেকে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করছে আরও সাড়ে তিন কোটি মানুষ। বেশিরভাগ দরিদ্র মানুষের ঘরে খাবার নেই, পকেটে ওষুধ ও শিশুখাদ্য কেনার পয়সা নেই। এ ধরনের মানুষকে ঘরে আটকে রাখা সম্ভব হচ্ছে না।
তিনি আরও বলেন, মানুষের জীবনযাত্রা স্বাভাবিক করতে হবে। পাশাপাশি সংক্রমণপ্রবণ এলাকায় করোনা চিকিৎসায় ফিল্ড হাসপাতাল নির্মাণ করে প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ দিতে হবে।
জাপা চেয়ারম্যান বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে যে সাহায্য দেওয়া হচ্ছে তা একদিকে অত্যন্ত অপ্রতুল এবং একইসঙ্গে এর একটি বড় অংশ প্রকৃত দরিদ্রদের হাতে পৌঁচ্ছাছে না। দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে করোনা মোকাবিলায় লকডাউন ও কারফিউ কোনো সমাধান দিতে সক্ষম হচ্ছে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।