গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
ঈদ-পরবর্তী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে শাটডাউনের চতুর্থ দিনে সড়কে যানবাহন ও মানুষের চলাচল বেড়েছে। তবে পুলিশের চেকপোস্টগুলোতে দেখা যায়নি কড়াকড়ি।
সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবসে কর্মস্থলে যেতে বাসা থেকে বের হতে হয়েছে লোকজনকে। সড়কে বেরিয়ে গাড়ির জন্য তাদের অপেক্ষা করতে হয়েছে দীর্ঘ সময়।
রাজধানীর মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি, সায়েন্স ল্যাব, নিউমার্কেট, কলেজ গেট, ফার্মগেট, মিরপুর, গাবতলী, কল্যাণপুর, শ্যামলী, শাহবাগ, কারওয়ান বাজার, মগবাজার, মৌচাক, কাকরাইল, মতিঝিল, উত্তরা ও বাড্ডা ঘুরে দেখা যায়, রাস্তায় অফিসগামী মানুষ গাড়ির অপেক্ষায় আছেন। তাদের মধ্যে সৌভাগ্যবানরা অফিসের গাড়িতে করে কর্মস্থলে পৌঁছাতে পেরেছেন। বাকিদের জন্য ছিল দীর্ঘ অপেক্ষা। যিনি রিকশাতেও চড়তে পারেননি, তিনি শেষ ভরসা হিসেবে হেঁটে রওনা হয়েছেন।
সকালের সার্বিক পরিস্থিতি জানতে চাইলে ধানমন্ডি-৩২ নম্বরের চেকপোস্টের দায়িত্বে থাকা উপপরিদর্শক মো. নজরুল বলেন, ‘আমরা সকাল থেকে এখানে অবস্থান করেছি। সরকারের নিয়ম মেনেই লকডাউন চলছে।’
রাস্তায় মানুষ ও গাড়ি বাড়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ডাক্তার, সাংবাদিকসহ যে সকল পেশার মানুষের ঘর থেকে বের হওয়ার কথা তারাই বের হচ্ছেন। বিনা প্রয়জনে মানুষ তেমন বের হচ্ছে না।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।