পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে পণ্য রফতানির ক্ষেত্রে জাহাজ এবং খালি কন্টেইনারের সঙ্কট নেই বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী। গতকাল সচিবালয়ে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষ থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে রফতানি পণ্য জাহাজীকরণ সংক্রান্ত এক ভার্চুয়াল সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় এসব তথ্য জানানো হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন নৌপরিবহন সচিব।
এর আগে চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে পণ্য রফতানির ক্ষেত্রে বিভিন্ন সমস্যার কথা জানায় পোশাক রফতানিকারকরা। সভায় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, চট্টগ্রাম বন্দরে রফতানি পণ্য জাহাজীকরণে বড় ধরনের কোনো সমস্যা নেই। চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য পরিবহনে জাহাজ এবং খালি কন্টেইনারের সঙ্কট নেই। গত ১৫ দিনে বাংলাদেশ থেকে ২৬টি জাহাজ ছেড়ে গেছে। সেগুলোর ক্যাপাসিটি ছিল ৩৮ হাজার টিইইউএস (বিশ ফুটের কন্টেইনার)। কিন্তু জাহাজগুলো পণ্য পরিবহন করেছে ২৭ হাজার টিইইউএস। অর্থাৎ ১১ হাজার টিইইউএস স্পেস অব্যবহৃত থাকছে। চট্টগ্রাম বন্দর এবং বিভিন্ন অফডকে প্রায় ৪০ হাজার টিইইউএস খালি কন্টেইনার রয়েছে। সভায় জানানো হয়, পণ্য ও কন্টেইনার হ্যান্ডলিংয়ের ক্ষেত্রে চট্টগ্রাম বন্দর ২৪ ঘণ্টা চালু রেখে সেবা দিয়ে যাচ্ছে। কোভিড-১৯ সংক্রমণজনিত লকডাউনের সময়েও চট্টগ্রাম বন্দর ২৪ ঘণ্টা চালু রয়েছে।
জাহাজ থেকে পণ্য এবং কন্টেইনার আনলোডিং, আমদানিকারক বরাবর ডেলিভারি এবং রফতানির কন্টেইনার জাহাজে বোঝাই কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে পরিচালিত হচ্ছে।
নৌপরিবহন সচিব সাংবাদিকদের বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে পণ্য রফতানির বিষয়ে একটি কথা উঠেছিল যে, সেখানে খালি কন্টেইনারে অ্যাভেইঅ্যাভল হচ্ছে না এবং জাহাজের সঙ্কট আছে। এ জন্য চট্টগ্রাম বন্দরে রফতানি পণ্যের জট লেগে গেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।