পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানির পর খালাস না নেওয়া ৩৮২ কনটেইনার বিভিন্ন ধরণের পণ্য ধ্বংস করা হবে। চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের উদ্যোগে এসব পণ্য ধ্বংস করার কার্যক্রম আজ রোববার শুরু হচ্ছে। মোট ১১১ লটে চট্টগ্রাম বন্দরের ১৩৬টি রেফার, ৩২টি ড্রাই ও বিভিন্ন বেসরকারি কনটেইনার ডিপোতে ২১৪টি ড্রাই কনটেইনার ধ্বংসের তালিকায় রয়েছে। এসব কনটেইনারের সব পণ্য নিলাম অযোগ্য ও মেয়াদোত্তীর্ণ। এর মধ্যে রয়েছে পেঁয়াজ, আদা, আপেল, ড্রাগন ফল, কমলা, আঙুর, হিমায়িত মাছ, ভারতীয় মহিষের গোশত, মাছের খাদ্য, লবণ, রসুন, সানফ্লাওয়ার অয়েল, কফি ইত্যাদি।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কর্মকর্তারা জানান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের জারি করা স্থায়ী আদেশ অনুযায়ী গঠিত ধ্বংস কমিটির গত ২৯ আগস্টের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কনটেইনারগুলোর পণ্য হালিশহর আনন্দবাজারে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ময়লা ডাম্পিং জোনে ধ্বংস করা হবে। দিনে ২৫-৩০টি কনটেইনারের পণ্য ধ্বংসের পরিকল্পনা রয়েছে। এর ফলে বন্দরের এবং বেসরকারি ডিপোর মূল্যবান জায়গা খালি হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।