পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণরোধে চলমান লকডাউনের ষষ্ঠ দিনে গতকাল মঙ্গলবার (৬ জুলাই) মধ্যরাত থেকে থেমে থেমে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছিল আবহাওয়া অফিস। সপ্তম দিনে বুধবার (৭ জুলাই) সকাল পর্যন্ত সে বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। তবে এমন বৃষ্টির দিনে ঘরবন্দি থাকেনি মানুষেরা। রাজধানীর রামপুরা, মালিবাগ, গুলশান, বাড্ডা, কুড়িল বিশ্বরোড, বিজয় স্বরণী, মগবাজার, গুলিস্তানসহ বিভিন্ন এলাকায় মানুষের সরব উপস্থিত দেখা গেছে।
সরেজমিনে সড়ক ঘুরে দেখা গেছে, গণপরিবহন না চললেও আগের দিনগুলোর তুলনায় সড়কে মানুষ, রিকশা, যানবাহন অনেক বেড়েছে। বৃষ্টি এবং লকডাউন উপেক্ষা করে কাজে বের হওয়া মানুষের সংখ্যা গতকয়েক দিনের তুলনায় অনেক বেশি। সেই সঙ্গে যানবাহনও বেড়েছে সড়কে।
গুলিস্তানে এক ব্যক্তি বলেন, কিছু কিছু অফিস ছাড়া অন্যগুলো খোলা আছে, তাহলে তো সড়কে মানুষ বের হয়েছে। আমাদের অফিস খোলা, না গেলে কি চাকরি থাকবে? তাহলে আমাদের মতো মানুষদের তো বের হতেই হবে। এখন যেহেতু অফিস যেতে হবে তাই কেউ হেঁটে যাচ্ছ। কেউ রিকশায় যাচ্ছে। এছাড়া কর্মজীবী মানুষও বের হয়েছে কাজের আশায়।
এক সিএনজিচালক বলেন, গতকয়েকদিন ধরে ঘরে বসেছিলাম। আবার বাইরে বের হলেও ট্রাফিক পুলিশের মামলায় পড়তে হচ্ছে। এমন করে ঘরে বসে থাকলে খাবার যোগাড় করতে পারবো না। তবুও জীবিকার তাগিদে ঝুঁকি নিয়ে বের হয়েছি। সাথে আরও বেশ কজন চালক। লকডাউনেও অনেক অফিস, কর্মক্ষেত্র খোলা আছে তাই সকালে সড়কে মানুষের প্রচুর উপস্থিতি। স্বল্প দূরত্ব হলে রিকশায় যেতে পারছেন, কিন্তু যাদের অফিস বা কর্মক্ষেত্র দূরে অথবা জরুরি প্রয়োজনে কিছুটা দূরত্বে যেতে হবে, সে ক্ষেত্রে মানুষ কী করবে। এদিকে আমাদেরও ঘরে খাবার নেই, তাই বাধ্য হয়েই বের হয়েছি।
মগবাজারের এক ব্যবসায়ী জানান, দোকানটা কিছু সময়ের জন্য খুলতে হবে। এরমধ্যে বাসা থেকে বের হয়ে রাস্তায় রিকশা পেলেও ভাড়া অনেক বেশি। সড়কেও মানুষের সরব উপস্থিত রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।