বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
খুলনা অঞ্চলে সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী হওয়ায় করোনা হাসপাতালে রোগীর চাপ বেড়েছে। করোনা হাসপাতালে ধারণ ক্ষমতার বাইরে রোগী ভর্তি হচ্ছে। ফলে শয্যা সংকট দেখা দিয়েছে। রোগীর চাপ সামলাতে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও খুলনা জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিট চালু করা হয়। তবুও প্রতিদিন রোগীর সংখ্যা বেশিই থাকছে। ফলে শহিদ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতালে ৪৫ শয্যার করোনার নতুন ইউনিট গতকাল শনিবার চালু করা হয়েছে।
প্রথমে দু’জন রোগী ভর্তির মধ্যদিয়ে তৃতীয় এ করোনা ইউনিটটি চালু হয়। এখনো অনেক রোগী ভর্তির জন্য নাম তালিকাভুক্ত করেছেন। শনিবার সন্ধ্যা রাত ৮ টা পর্যন্ত ১৭ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে চারজন আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ভর্তির অপেক্ষায় রয়েছেন কমপক্ষে আরো ১৮ জন। শহিদ শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতালের মুখপাত্র ডাঃ প্রকাশ চন্দ্র দেবনাথ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
হাসপাতাল সূত্রমতে, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গত ২৯ জুনের একপত্রের আলোকে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট শহীদ শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতালে করোনা ইউনিট চালুর নির্দেশ দেয়া হয়। ওই নির্দেশের আলোকে বুধবার সকালে হাসপাতালের কনফারেন্স রুমে সকল বিভাগীয় প্রধানদের নিয়ে বৈঠক হয়। বৈঠকে হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডাঃ এস এম মোর্শেদ সভাপতিত্ব করেন। বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই হাসপাতালের উত্তর পাশের জরুরি বিভাগ সংলগ্ন প্লাস্টিক এন্ড বার্ন ইউনিটের ২০টি এবং ফিজিক্যাল মেডিসিনি এন্ড রিহ্যাবিলিটেশন বিভাগে ১৫টি বেড স্থাপন কার্যক্রম শুরু হয়। ওই ৩৫টি বেড ছাড়াও চতুর্থ তলার আইসিইউ বিভাগের ১০টি বেডও করোনার রোগীদের জন্য প্রস্তুত করা হয়। আবু নাসের হাসপাতালের করোনা ইউনিটের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডাঃ এস এম মোর্শেদ জানান, করোনা পজেটিভ রোগীদেরই শুধু এখানে ভর্তি করা হবে। আইসিইউ’র ১০টিসহ মোট ৪৫টি বেডে রোগী ভর্তি করা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।