Inqilab Logo

বুধবার, ২৬ জুন ২০২৪, ১২ আষাঢ় ১৪৩১, ১৯ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

চোটে বিদায়, চোটেই স্বস্তি!

উল্টোরথে ফেদেরার-সেরেনা

স্পোর্টস ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৩০ জুন, ২০২১, ১১:৪৩ পিএম

‘আহত’ হওয়ায় কেউ খুশি, কেউবা বেজার। ভাবতে পারেন, আহত হয়ে আবার মানুস খুশি হয় কিভাবে? ভাবনাটা অমূলকও নয়। উম্বলডনে গতপরশু পা পিছলে গেল খেলোয়াড় আদ্রিয়ান মানারিনোর। পুরুষ এককে তার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন কিংবদন্তি রজার ফেদেরার। যেখানে সবচেয়ে বেশি উইম্বলডন জয়ীর বিপক্ষে দারুণ লড়লেন তিনি। কিন্তু চোটে আক্রান্ত হয়ে ওয়াকওভার দিয়ে ছিটকে যান তিনি।

‘আহত’ হয়ে শেষ পর্যন্ত ৪-৬, ৭-৬ (৭-৩), ৬-৩, ২-৬ অবস্থায় ম্যাচ ছেড়ে দেন মানারিনো। প্রথম রাউন্ডেই ফেদেরারকে পঞ্চম সেটে নিয়ে যান, এটাই কম কী! শেষ পর্যন্ত হাঁটুতে প্রচন্ড আঘাত পান এই ফরাসি খেলোয়াড়। চোটের কাছে হার মেনে ম্যাচ ছাড়েন তিনি। ওয়াকওভার নিয়ে ফেদেরার চলে যান দ্বিতীয় রাউন্ডে।
দিনের আরেক ম্যাচে ‘আহত’ হয়ে অসুবিধায়ই পড়লেন সেরেনা উইলিয়ামস। বয়স ৩৯ ছাড়িয়েছে। মা হয়েছেন বছর তিনেক আগেই। কিন্তু টেনিস কোর্টে নিজেকে ঠিক বিলীন হতে দেননি তিনি। সব বাধা পেরিয়ে লড়ে গেছেন। উইম্বলডনেও শিরোপা জেতার লক্ষ্য নিয়ে পা রেখেছিলেন সেরেনা। কিন্তু অশ্রু ফেলে বিদায় নিতে হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই টেনিস তারকার।
ঘাসের কোর্টের গ্র্যান্ড স্লামের প্রথম রাউন্ডেই পা পিছলে পড়ে গেলেন সেরেনা। তারপর আর খেলা চালিয়ে যেতে পারেননি তিনি। কাঁদতে কাঁদতেই কোর্ট ছাড়েন সাতবারের উইম্বলডন চ্যাম্পিয়ন। বেলারুশের আলিয়াকসান্দ্রা সাসনোভিচের কাছে হারের আগেই বিদায় নেন ২৩ বারের গ্র্যান্ড স্ল্যাম চ্যাম্পিয়ন।
প্রথম সেটে ৩-১ গেমে এগিয়ে যাওয়ার পরই কোর্টের মধ্যেই পিছলে পড়ে যান সেরেনা। বাঁ পায়ের অ্যাঙ্কেলে চোট পান তিনি। তারপর আর খেলা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব ছিল না। চোখের জল ফেলেই সেন্টার কোর্টকে বিদায় জানান এবারের ষষ্ঠ বাছাই।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: চোটেই স্বস্তি
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ