বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
শহর থেকে গ্রাম ছড়িয়ে পড়েছে করোনাভাইরাস। বর্তমানে দেশে করোনায় শহর থেকে গ্রামেই বেশি মানুষ আক্রান্ত ও মৃত্যুবরণ করছে।
এদিকে খুলনা বিভাগে একদিন পর আবারও করোনাভাইরাসে সর্বোচ্চ মৃত্যু রেকর্ড হয়েছে। বেড়েছে শনাক্তের সংখ্যাও। গত ২৪ ঘণ্টায় এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বিভাগে ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে আজও কুষ্টিয়ায় সর্বোচ্চ সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে বিভাগে ৭৬৩ জনের শরীরে করোনার উপস্থিতি পাওয়া গেছে এবং সুস্থ হয়েছেন আরও ১৯৪ জন।
রোববার (২০ জুন) দুপুরে বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক রাশেদা সুলতানা এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের দফতর সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় কুষ্টিয়ায় সাতজন, খুলনায় দুইজন, বাগেরহাটে দুইজন, সাতক্ষীরায় দুইজন, যশোরে চারজন, নড়াইলে একজন, মাগুরায় একজন, চুয়াডাঙ্গায় পাঁচজন এবং ঝিনাইদহে চারজন মারা গেছেন।
এর আগে শনিবার (১৯ জুন) বিভাগে সর্বোচ্চ ২২ জনের মৃত্যু হয়। আর বৃহস্পতিবার (১৭ জুন) বিভাগে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ১৮ জনের মৃত্যু হয়। তবে শুক্রবার বিভাগে ৮ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
খুলনা বিভাগের মধ্যে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় চুয়াডাঙ্গায় গত বছরের ১৯ মার্চ। করোনা সংক্রমণের শুরু থেকে রোববার সকাল পর্যন্ত বিভাগের ১০ জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছে ৪৫ হাজার ৩২ জন। আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮২৫ জনে। এ সময় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩৪ হাজার ৩২০ জন।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতরের জেলাভিত্তিক করোনা সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, খুলনায় ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছে ২২৩ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ১২ হাজার ৮২১ জন। মারা গেছে ২০৮ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৯ হাজার ৯৯২ জন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।