বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
প্রেসিডেন্টের যুদ্ধের ক্ষমতা সীমাবদ্ধ করার জন্য বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভে ইরাকে সামরিক বাহিনীর ব্যবহারের অনুমোদন বাতিলের আইন গৃহীত হয়েছে। ২০০২ সাল থেকে এই আইন কার্যকর রয়েছে।
এই পদক্ষেপের সমর্থকেরা বলছেন, প্রেসিডেন্টের যুদ্ধের ক্ষমতা সীমাবদ্ধ করার জন্য দুই দশকের আগের আইনটি বাতিল করা প্রয়োজন।
আগেও একই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু রিপাবলিকানদের ক্ষমতায় থাকাকালে সিনেটে প্রস্তাবটি বাতিল হয়ে যায়। এখন ডেমোক্র্যাটস সংখ্যাগরিষ্ঠরা নতুন পদক্ষেপের পক্ষে রয়েছে।
ভয়েস অব আমেরিকা জানায়, সিনেটের সংখ্যাগরিষ্ঠ নেতা চাক শুমার বাতিলের পক্ষে সমর্থন জানানোর একদিন পর হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভে ২৬৮-১৬১ ভোটে আইন বাতিল হয়।
তার মতে, এই আইন বাতিল করা হলে ‘সামরিক অভিযান’ বন্ধ করা সম্ভব হবে।
চাক শুমার বলেন, “ইরাক যুদ্ধ প্রায় এক দশক ধরে চলেছে। ২০০২ সালে পাস হওয়া অনুমোদন এখন ২০২১ সালে দরকার নেই।”
আরও জানান, এই বছরের শেষের দিকে আইনটি বাতিলে সিনেটে ভোটের পরিকল্পনা করেছেন। সিনেটের পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটি বলেছে, বিষয়টি পরের সপ্তাহে বৈঠকে বিবেচনা করা হবে।
হোয়াইট হাউস সোমবার এক বিবৃতিতে জানায়, তারা আইন বাতিলকে সমর্থন করছে। বর্তমান সামরিক অভিযানগুলো ২০০২ এর অনুমোদনের ওপর নির্ভর করে না।
এ আইনে সর্বশেষ ২০২০ সালে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অনুমোদনে বাগদাদ বিমানবন্দরে বিমান হামলা চালানো হয়। ওই হামলায় ইরানের কমান্ডার কাসেম সোলাইমানি নিহত হন।
তবে আইনটিকে যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে বরাবরই দাবি করে আসছে রিপাবলিকানরা। বৃহস্পতিবারও তারা একই কথা জানায়।
এ দিকে গত ১ মে থেকে আফগানিস্তান থেকে সেনা ও সরঞ্জাম সরিয়ে আনছে যুক্তরাষ্ট্র। টুইন টাওয়ার হামলার দুই দশক পূর্তিতে সামরিক বাহিনীর প্রত্যাহার সম্পন্ন হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।