পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
গাজায় ১১ দিন ধরে আগ্রাসন চালানোর পর দখলদার ইসরাইলের কড়া সমালোচনা করেছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, গাজাকে ‘মানুষ হত্যার বড় একটি কসাইখানা’ বানিয়েছে ইসরাইল। খবর কুদস নিউজ নেটওয়ার্কের। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মুকুলের মতো শিশুদের হত্যার মতো ভয়াবহ অপরাধ করছে ইসরাইল। এটা ভবিষ্যত মানবজাতির জন্য একটি গুরুতর চ্যালেঞ্জ এবং মানবতা বিরোধী অপরাধ। সেখানে বলা হয়, এটা বললে ভুল হবে না যে, পুরো গাজা উপত্যকা মানুষদের জন্য একটি কসাইখানা এবং শিশুদের হত্যার স্থানে পরিণত হয়েছে। বোমাবর্ষণ শেষ হওয়ার পর ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু তাদের অপরাধ এমনকি হত্যার কথাও অস্বীকার করছে। উত্তর কোরিয়া সরকারের বিবৃতিতে বলা হয়, শিশুদের হত্যা অব্যাহত রাখায় আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো ইসরাইলের নিন্দা জানাচ্ছে। ফিলিস্তিনিদের উৎখাত, অবৈধ বসতি স্থাপন এবং নামাজ পড়তে না দিয়ে ঘৃণা ছড়ানোর জন্য ইসরাইলিদের দায়ী করছে। অপর এক খবরে বলা হয়, এবার উত্তর কোরিয়ার অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের দিকে নজর দিয়েছেন কিম জং উন। দেশটির ক্ষমতাসীন দল ওয়ার্কার্স পার্টির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে এ বিষয়ে একটি বৈঠক করার ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। এ মাসেই বৈঠকটি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পারমাণবিক কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক অবরোধের মুখে পড়ে উত্তর কোরিয়া। সে থেকে অর্থনৈতিক সংকটে রয়েছে দেশটি। এছাড়া উত্তর কোরিয়ার সরকারি হিসাব মতে এখন পর্যন্ত দেশটিতে করোনাভাইরাসে কোন মৃত্যু হয়নি। যদিও করোনায় বিপর্যস্ত পার্শ্ববর্তী দেশ দক্ষিণ কোরিয়া। এর আগে সম্প্রতি নিজের অধীনে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নেতার পদ তৈরি করেছেন কিম জং উন। সর্বোচ্চ নেতা কিম অভ্যন্তরঢু রাজনীতি পুনর্গঠনের যে উদ্যোগ নিয়েছেন তার অংশ হিসেবেই এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। প্রথম মহাসচিব নামে এই পদধারী বিভিন্ন বৈঠকে কিম জং উনের প্রতিনিধিত্ব করবেন। গত জানুয়ারিতে ওয়ার্কাস পার্টি অব কোরিয়ার (ডব্লিউপিকে) কংগ্রেসে কিমকে সাধারণ মহাসচিব হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। এর আগে এই পদ গ্রহণ করেছিলেন কিমের বাবা কিম জং ইল। ২০১২ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত কিম জং উন নিজেও প্রথম মহাসচিব পদটি ব্যবহার করেছেন। কুদস নিউজ নেটওয়ার্ক, এনডিটিভি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।