Inqilab Logo

শনিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০১অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলে আগামী প্রজন্ম হবে মূর্খ : জিএম কাদের

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৮ মে, ২০২১, ৭:৩৫ পিএম

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধী দলীয় উপনেতা জিএম কাদের বলেছেন, দীর্ঘ সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলে আগামী প্রজন্ম হবে জ্ঞানহীন মূর্খ। তিনি বলেন, এতে করে আমাদের সমাজের মৌলিক ভিত্তি নড়বড়ে হয়ে যেতে পারে।

শুক্রবার এক বিবৃতিতে জিএম কা‌দের আরও বলেন, মহামারি করোনার কারণে এক বছরের অধিক সময় ধরে শিক্ষার্থীরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বাইরে। ইতোমধ্যে কয়েকবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার ঘোষণা দিয়েও, বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি। এতে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে শিক্ষার্থীদের।

তিনি বলেন, দেশের বৃহৎ স্বার্থে শিক্ষা ব্যবস্থা স্বাভাবিক করতে হবে। জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান বলেন, সরকারের তরফ থেকে বলা হচ্ছে- সবাইকে টিকা দেওয়ার পরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হবে। বর্তমান টিকা সংগ্রহের অনিশ্চয়তার কারণে স্বাভাবিকভাবে টিকাদান শেষ হতে হয়তো আরও কয়েক বছর সময় লেগে যেতে পারে।

তিনি বলেন, দীর্ঘ সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে একটি প্রজন্মকে মূর্খ হতে দেওয়া যায় না। তাই অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শিক্ষা সংশ্লিষ্টদের টিকা দিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে হবে।



 

Show all comments
  • মোঃ+দুলাল+মিয়া ২৯ মে, ২০২১, ১২:২৯ এএম says : 0
    মূর্খ না হইলে কি করে দেশে সংসদীয় পদ্ধতি হলো,1991তে জেনারেল এরশাদ কে স্বৈরাচার বলে সংগ্রাম গড়ে তুলেছেন,এবং কি তাকে বহু অত্যাচার করেছে,কিন্তু ঐ সময় একজন চৌরাচার ছিল,আর এখন 500জন চৌরাচার,এখন কি করবে জনগণ,ঐ সময় মিথ্যা অপবাদ দিয়ে জেনারেল এরশাদ কে স্বৈরাচার বলে হটানো হয়েছে,সেখ হাসিনা এবং খালেদা জিয়া। গোপন বৈঠক করলেন,দেশের বিশিষ্ট জনেরা বুদ্ধি জীবিরা ,তিন দিন অপেক্ষায় ছিলেন,ওরা কি সিদ্ধান্ত করেন ,ওরা কি সিদ্ধান্ত করবেন ওরা ছাড়া আর কেউ ছিলেন না,সাংবাদিক মিডিয়া কেউই ছিলেন না,তার পর তিন দিন পরে আমাদের জন্য সুখবর নিয়ে আসলেন ,সংসদীয় পদ্ধতি করা হবে চৌরাচার মুক্ত হবে,সংবিধান সংশোধন করতে হবে,রাষ্ট্র পতি পদ্ধতি বাতিল করতে হবে,বুদ্ধি জীবি বিশেষজ্ঞরা সেটা কবুল করলেন,সংবিধান সংশোধন করলেন,রাষ্ট্র পতি পদ্ধতি বাতিল করে দিলেন,দেশে চৌরাচার থাকবে না,কিন্তু তাদের মুল উদ্দেশ্য ছিল কি বুদ্ধি জীবি বিশেষজ্ঞরা বুঝতে পারে নাই,তাদের উদ্দেশ্য ছিল রাষ্ট্র পতি পদ্ধতি চালু থাকলে আমরা কখনো ক্ষমতায় আসতে পারবে না ,একদিকে মহিলা অন্য দিকে দেশের 90/মানষ মুসলমান,মুসলিম সংখ্যা হিসাবে মহিলা রাষ্ট্র পতি কিছুতেই জনগণ দিতে চাইবেনা অন্য দিকে তাদের পড়ালেখা তেমন নাই,বিভিন্ন দিক চিন্তা করে তারা দুইজন পলিসি করে বুদ্ধি করে রাষ্ট্র পতি পদ্ধতি বাতিল করেছে,এখন জনগণ বুঝতে পারতেছে রাষ্ট্র পতি পদ্ধতি ভালো ছিল না কি বর্তমান 500জন চৌরাচার শাসন ভালো হয়েছে,রাত পোহাতেই সকাল বেলা হইতে শুরু হয়,অত্যাচার ঘুম খুন দর্শন ক্রস ফায়ার করে হত্যা,কিছু বলতে পারবেনা,সব কিছুই দলীয় দলীয় ভাবে যাই সিদ্ধান্ত তাই হবে,বর্তমানে জনগণের 500জন প্রতিনিধি আর আগে ছিল একজন,যদিও তাদের চোখে চৌরাচার ছিল কিন্তু একজন ছিল,এখন 500জন চৌরাচার শাসন করতেছে দেশ ,কে চিন্তা করার আছে শিক্ষা না থাকলে মূর্খে পরিণত হবে এই দেশের সন্তানরা,ছেলে সন্তান মূর্খ হলে লাভবান হবে অবহিত সরকার,
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: জিএম কাদের


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ