মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
করোনা পরিস্থিতিতে মাত্র ছয় মিনিটের মধ্যে শেষ হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভার নতুন মন্ত্রীদের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান। সোমবার জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে শুরু হয় অনুষ্ঠান। ভার্চুয়ালি যোগ দেন পূর্ণমন্ত্রীরা। এরপর একসাথে শপথ নেন স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রীরা। সব শেষে একসাথে শপথ নেন প্রতিমন্ত্রীরা। রাজভবন থেকে জানানো হয়েছে, করোনার বিধিনিষেধের কারণে আলাদা করে নয়, এক সাথে সবার শপথ হয়েছে। উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আগেই হাজির হয়েছিলেন তৃণমূলের বিধায়ক ও এমপিরা। উপস্থিত হলেন রাজ্যপাল। এবারের মন্ত্রিসভায় নতুন মুখ বঙ্কিম হাজরা, রথীন ঘোষ, পুলক রায়, বিপ্লব মিত্র, হুমায়ুন কবীর, অখিল গিরি, রত্না দে নাগ, বুলুচিকি বরাইক, দিলীপ মন্ডল, আখেরুজ্জমান, শিউলি সাহা, শ্রীকান্ত মাহাত, বীরবাহা হাঁসদা, জ্যোৎস্না মান্ডি, পরেশ অধিকারী, মনোজ তিওয়ারি। বিধানসভা নির্বাচনে চলচ্চিত্র জগতের অনেকেই তৃণমূলের টিকিটে বিধায়ক হয়েছেন। কিন্তু মন্ত্রী হিসেবে সিনেমার কোনো তারকাকে দায়িত্ব দেননি মমতা। তবে মন্ত্রিত্ব পেয়েছেন সাবেক ক্রিকেটার তথা হাওড়ার শিবপুরের বিধায়ক মনোজ তিওয়ারি। রাজনৈতিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ একটি নাম রয়েছে মন্ত্রীদের তালিকায়। জায়গা পেয়েছেন রামনগরের বিধায়ক অখিল গিরি। ৪ বারের বিধায়ক অখিল এই প্রথমবার মন্ত্রিত্ব পেলেন। এদিকে, মমতার নতুন এই মন্ত্রিসভায় মুসলিম স¤প্রদায় থেকে ৭ জন ঠাঁই পেয়েছেন। তার মধ্যে ৪ জন পূর্ণমন্ত্রী, ১ জন স্বাধীন প্রতিমন্ত্রী ও দুজন প্রতিমন্ত্রী রয়েছেন। তবে ৪৩ জনের মন্ত্রিসভায় ১৭ জন নতুন মুখ রয়েছেন। পূর্ণমন্ত্রীর দায়িত্বপ্রাপ্তরা হলেন- কলকাতার বর্তমান মেয়র ফিরহাদ হাকিম, জাভেদ আহমেদ খান, সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী ও গোলাম রব্বানি। তাদের মধ্যে গোলাম রব্বানি তৃণমূলের দ্বিতীয় মন্ত্রিসভায় অর্থাৎ বিদায়ী মন্ত্রিসভায় পঞ্চায়েত দপ্তরের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন। স্বাধীন প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পাচ্ছেন তিনজন। তাদের মধ্যে এই প্রথম মন্ত্রী হলেন আখরুজ্জামান। তিনি দুই বছর আগে কংগ্রেস থেকে তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন। অপরদিকে হুমায়ুন কবীর ও সাবিনা ইয়াসমিন এর আগে মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। দুজনেই রাজ্যে ক্ষমতার পালাবদলের পরে অর্থাৎ ২০১১ সালে কংগ্রেসের হয়ে মমতার মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পেয়েছিলেন। এবিপি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।