মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সময় থেকেই বেইজিংয়ের সম্পর্ক খারাপ হতে শুরু করে ওয়াশিংটনের। নতুন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ক্ষমতা গ্রহণের কয়েক মাস পেরিয়ে গেলেও সেই সম্পর্কে আপাতত তেমন উন্নতি হয়নি। উল্টো চীনের লং মার্চ ৫বি রকেট নিয়ে ওয়াশিংটন ও বেইজিং দ্বন্দ্বে জড়িয়েছে। খবর দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্টের। চীনের পক্ষে সাফাই গেয়ে সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টে একটি সম্পাদকীয় প্রকাশ করা হয়েছে, চীন মহাকাশে দায়িত্বজ্ঞানহীনের মতো কাজ করছে এমন কোনও প্রমাণ নেই। রকেটটির ১০০ ফুট একটি অংশ শনিবার বা রোববার পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করতে পারে, এমন খবরে বিশ্ব যখন আতঙ্কগ্রস্ত তখন সেটিকে খাটো করে দেখাতে চাইছে চীন। ওই সম্পাদকীয়তে বলা হয়, চীন ছাড়াও আরও অনেক মহাকাশ সংস্থা গোপন কর্মকান্ড চালাচ্ছে। এই রকেটের গতিপথ বা রকেট সম্পর্কে খুব বেশি তথ্য প্রকাশ করেনি চীন। এর ফলে এটা কিভাবে পড়বে এবং এটা পড়ার পর কি ঘটবে তা কেউ জানে না। এজন্য বেশ সমালোচনার মুখে পড়েছে দেশটি। সেখানে আরও বলা হয়, অন্য রকেটের মতো এটাও নিশ্চিত নিরাপদভাবে সমুদ্রে পড়বে বলে তাদের ধারণা। তবে গত বছর চীনের একই ধরনের একটি রকেট আইভরি কোস্টে আবাসিক এলাকার ওপর পড়েছিল, আর সেই সত্যটাও মেনে নিয়েছে তারা। সম্পাদকীয়তে বলা হয়, ওয়াশিংটন এই ইস্যুটি কেন্দ্র করে ভ‚রাজনৈতিকভাবে লাভবান হওয়ার চেষ্টা করছে। মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন এই রকেটকে জীবনের জন্য হুমকি উল্লেখ করে বলে প্রয়োজন পড়লে এটিকে ভ‚পাতিত করা হবে। এসময় তিনি পরোক্ষভাবে বেইজিংয়ের সমালোচনা করে বলেন, যখন আমরা কোনও কিছু পরিকল্পনা এবং অভিযান পরিচালনা করি তখন এসব বিষয় বিবেচনায় নেয়া উচিত। যুক্তরাষ্ট্রের এমন সমালোচনা ভালোভাবে নেয়নি চীন। তারা বলছে, পৃথিবীর কক্ষপক্ষে লাখ লাখ অকেজো স্যাটেলাইট ঘুরে বেড়াচ্ছে। এগুলো বছরের পর বছর নিয়ন্ত্রণহীনভাবে পৃথিবী প্রদিক্ষণ করবে। কিন্তু যেগুলো নিচের কক্ষপথে আছে সেগুলো আস্তে আস্তে নিচে নামবে এবং যে অংশগুলো পুড়বে না তা পৃথিবীতে পড়বে। যদিও এটা নিয়মিতই ঘটে তবে এর ফলে কোনও মানুষ আঘাত পেয়েছে বা বড় ধরনের ক্ষতি হয়েছে বলে জানা যায়নি। যেহেতু পৃথিবীর ৭০ ভাগ পানি তাই এগুলোর বেশিরভাগেই সাগর বা মহাসাগরে পতিত হয়। ইন্ডিপেনডেন্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।