পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বৈঠক করেছেন হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশের নেতারা। বৈঠকে হেফাজতে ইসলামের গত আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সারাদেশে গ্রেফতার হওয়া আলেম-ওলামা ও ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের অবিলম্বে মুক্তির দাবিসহ ৪দফা দাবি জানানো হয়েছে।
গত মঙ্গলবার রাত ৯টা ২০ মিনিটে মন্ত্রীর ধানমন্ডির বাসায় শুরু হওয়া বৈঠকটি শেষ হয় রাত ১২টায়। হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের সাবেক মহাসচিব মাওলানা নুরুল ইসলাম জিহাদির নেতৃত্বে ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ওই বৈঠক করেন। সাড়ে তিন ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে সংগঠনটির পক্ষ থেকে ৪টি দাবি তুলে ধরা হয়। দাবিগুলো হচ্ছে- হেফাজতে ইসলামের গত আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সারাদেশে গ্রেফতার হওয়া আলেম-ওলামা ও ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের অবিলম্বে মুক্তি দেয়া; আলেম-উলামা এবং ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের গ্রেফতার-হয়রানি আতঙ্ক থেকে মুক্তি দেয়া; ২০১৩ সালে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের নামে যে মামলাগুলো হয়েছে পূর্ব আলোচনা অনুযায়ী সেগুলো প্রত্যাহার করা; দ্রুত কওমি মাদরাসাগুলো খুলে দেয়ার ব্যবস্থা করা।
বৈঠক শেষে হেফাজতের আহ্বায়ক কমিটির মহাসচিব মাওলানা নুরুল ইসলাম জিহাদী বলেন, আমাদের দাবিগুলো স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে লিখিতভাবে জানিয়েছি। তিনি আমাদের কথা শুনেছেন, আশ্বাসও দিয়েছেন। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- প্রিন্সিপাল মাওলানা মিজানুর রহমান, মাওলানা আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজী, মাওলানা ইয়াহিয়া, মুফতি জসিমউদ্দিন প্রমুখ। উল্লেখ্য, এর আগে ১৯ এপ্রিল রাতে মাওলানা নুরুল ইসলাম জিহাদিরা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।