নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বিশ্বের সর্ব বৃহৎ ক্রীড়া আসর টোকিও অলিম্পিকে নিজ যোগ্যতায় জায়গা করে নিয়েছেন বাংলাদেশের সেরা আরচ্যার রোমান সানা। তিনি ছাড়া আসন্ন অলিম্পিকে খেলার সুযোগ পেয়েছেন লাল-সবুজের দুই সাঁতারু লন্ডন প্রবাসী জুনাইনা আহমেদ ও আরিফুল ইসলাম। এ দুইজন ওয়াইল্ড কার্ড পেয়ে যাচ্ছেন টোকিওতে। তবে এখনো ওয়াইল্ড কার্ডের অপেক্ষায় রয়েছেন বাংলাদেশের আরও কয়েকজন ক্রীড়াবিদ। এই তালিকায় আছেন দেশসেরা নারী ভারোত্তোলক মাবিয়া আক্তার সীমান্ত, শুটার আবদুল্লা হেল বাকী, শাকিল আহমেদ, রিসালাতুল ইসলাম ও সৈয়দা আতকিয়া হাসান দিশা।
টোকিও অলিম্পিকের আরচ্যারিতে রোমান সানা খেলতে পারলেও রিকার্ভ দলগত ইভেন্টে আরও একটি ওয়াইল্ড কার্ডের অপেক্ষায় রয়েছে বাংলাদেশ আরচ্যারি ফেডারেশন। ফ্রান্সের প্যারিসে আগামী ২১ থেকে ২৭ জুন অনুষ্ঠিত হবে আরচ্যারি বিশ্বকাপের খেলা। সেখান থেকেই ওয়াইল্ড কার্ডের প্রত্যাশা করছেন কর্মকর্তারা। বাংলাদেশ অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশন দু’জন অ্যাথলেটের জন্য টোকিও অলিম্পিকের ওয়াইল্ড কার্ড পেতে আন্তর্জাতিক অ্যামেচার অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশনের (আইএএএফ) কাছে আবেদন করেছিল। কিন্তু আইএএএফ জানিয়েছে তারা একজনকে দেবে। তথ্যটি গতকাল নিশ্চিত করেছেন অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুর রকিব মন্টু।
লাল-সবুজের ভারোত্তোলনে একটি ওয়াইল্ড কার্ড চাওয়া হয়েছে টানা দু’টি সাউথ এশিয়ান (এসএ) গেমসে সোনাজয়ী ভারোত্তোলক মাবিয়া আক্তার সীমান্তর জন্য। শুটিংয়ে বাংলাদেশ চারটি ওয়াইল্ড কার্ড পেতে আবেদন করেছে। তবে ট্রিপারটিটি কমিশন (আন্তর্জাতিক শুটিং স্পোর্ট ফেডারেশন, আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি ও টোকিও অলিম্পিক কমিটির সমন্বয়ে গঠিত এই কমিটি) ক’টি কার্ড দেয় তাই এখন দেখার বিষয়। বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের (বিওএ) দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে, টোকিও অলিম্পিকে বাংলাদেশের পক্ষে আর কারা যাওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন তা ১০ থেকে ১৫ মে’র মধ্যেই চূড়ান্ত হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।