পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সারাদেশে গ্রেফতারকৃত আলেম-উলামাদের মুক্তির দাবি জানিয়েছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ-এর নতুন মহাসচিব আল্লামা নুরুল ইসলাম। মঙ্গলবার রাতে এক বিবৃতিতে তিনি এ দাবি জানান।
আল্লামা নুরুল ইসলাম বলেন, মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলায় প্রশাসন সারাদেশে একের পর এক আলেম-উলামাদের গ্রেফতার করছে। পবিত্র রমজান মাসে উলামায়ে কেরামকে যেভাবে গ্রেফতার ও হয়রানি করছে, তা অত্যন্ত দুঃখজনক। আলেম-উলামারা মহানবী (সা.) এর ওয়ারিশ। তাদের সাথে এ ধরনের আচরণ সরকার, দেশ ও জাতির জন্য কল্যাণকর নয়। অতএব সরকারকে এসব হটকারী সিদ্ধান্ত পরিহার করে অনতিবিলম্বে গ্রেফতারকৃত সকল আলেম-উলামাদের মুক্তি দেয়া উচিত। তিনি বলেন, গ্রেফতারকৃত আলেম-উলামারা থানায় ও কারাগারে অতি কষ্টে দিন যাপন করছেন। তাদের ইবাদত-বন্দেগিতেও খুবই সমস্যা হচ্ছে। গ্রেফতার হওয়া আলেমদের বেশির ভাগই কোরআনের হাফেজ।
প্রতি বছর তারা হাজার হাজার মুসল্লিকে নিয়ে তারাবীহ নামাজ আদায় করেন। কিন্তু গ্রেফতারের কারণে তাদের থানা ও জেলে দিন কাটাতে হচ্ছে। যা অত্যন্ত দুঃখজনক। নুরুল ইসলাম আরো বলেন, এই পবিত্র রমজান মাসে আলেমদের একের পর এক রিমান্ডে নেয়া হচ্ছে। একবার রিমান্ড শেষ হলে আরেকবার রিমান্ড দেয়া হচ্ছে। এগুলো অমানবিক আচরণ। পবিত্র রমজান মাসে আলেমদের সাথে এমন অমানবিক আচরণ করবেন না। অবিলম্বে গ্রেফতার ও হয়রানি বন্ধ করুন। যারা গ্রেফতার হয়েছেন, তাদের মুক্তি দিন। যাদের রিমান্ড দেয়া হয়েছে, তাদের রিমান্ড বাতিল করুন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।