নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
স্পোর্টস ডেস্ক : ফ্রান্সের গায়েল মঁফিসকে হারিয়ে ইউএস ওপেনের ফাইনালে উঠেছেন বর্তমান চ্যাম্পিয়ন নোভাক জোকোভিচ। শিরোপা জয়ে সার্বিয়ার এই শীর্ষ বাছাইয়ের প্রতিপক্ষ সুইজারল্যান্ডের স্তানিলাস ভাভরিঙ্কা। নিউ ইয়র্কে গেল পরশু রাতে দশম বাছাই মঁফিসকে ৬-৩, ৬-২, ৩-৬, ৬-২ গেমে হারান ২৯ বছর বয়সী জোকোভিচ। আর তৃতীয় বাছাই ভাভরিঙ্কা ষষ্ঠ বাছাই জাপানের কেই নিশিকোরিকে হারান ৪-৬, ৭-৫, ৬-৪, ৬-২ গেমে। এর আগে দুইবার ইউএস ওপেন জেতা জোকোভিচ ত্রয়োদশ গ্র্যান্ড ¯ø্যাম জেতার জন্য খেলবেন। গত বছরের ফরাসি ওপেনের ফাইনালে ভাভরিঙ্কার কাছে হেরে গিয়েছিলেন তিনি। ফাইনালে জিতলে ফ্লাশিং মিডোতে প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন হবেন দুটি গ্র্যান্ড ¯ø্যাম জেতা ভাভরিঙ্কা। পুরো টুর্নামেন্টেই কাঁধের ইনজুরিতে ভুগছেন জকো। এদিনের ম্যাচের মাঝে তো কাঁধে ম্যাসাজও নিয়েছিলেন। তারপর সব বাধা পেরিয়ে ১৩তম গ্র্যান্ড ¯ø্যাম জয়ের দ্বারপ্রান্তে চলে গেছেন জকো।
এর আগে দুইবার ইউএস ওপেন জেতা জোকোভিচ ত্রয়োদশ গ্র্যান্ড ¯ø্যাম জেতার জন্য খেলবেন। গত বছরের ফরাসি ওপেনের ফাইনালে ভাভরিঙ্কার কাছে হেরে গিয়েছিলেন তিনি। ফাইনালে জিতলে ফ্লাশিং মিডোতে প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন হবেন দুটি গ্র্যান্ড ¯ø্যাম জেতা ভাভরিঙ্কা। পুরো টুর্নামেন্টেই কাঁধের ইনজুরিতে ভুগছেন জকো। এদিনের ম্যাচের মাঝে তো কাঁধে ম্যাসাজও নিয়েছিলেন। তারপর সব বাধা পেরিয়ে ১৩তম গ্রান্ড ¯ø্যাম জয়ের দ্বারপ্রান্তে চলে গেছেন জকো। ফাইনালে তিনি মুখোমুখি হবেন স্ট্যান ভাভরিঙ্কার।
ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন হলেও খুব সহজে জয় পাননি জোকোভিচ। প্রতিপক্ষ গায়েল মনফিসকে নিয়ে বেশ কয়েকবার অস্বস্তিতে পড়েছিলেন সার্বিয়ান তারকা। অন্য ধরনের এক স্ট্র্যাটেজি, যা এত বছরের ক্যারিয়ারে দেখেননি তিনি। ম্যাচের পরে জোকোভিচ বলেন, ‘খুব আশ্চর্য একটা ম্যাচ ছিল এটা। সব সময়েই তাকে। কিন্তু গায়েলের মতো অনিশ্চিত খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে খেলা অন্যরকম।’ ম্যাচের পরে জোকোভিচের প্রশংসা শুনে ফরাসি টেনিস তারকা মনফিস বলেন, ‘শুধু ৬-০ তে কেন হারতে যাব! বদলানোর চেষ্টা করব না? জোকোভিচের মনে কী চলছে, সেটা বুঝতে চেয়েছিলাম। এমন কিছু করতে চেয়েছিলাম, যা ও আগে কখনো দেখেনি। যখন প্রতিপক্ষ কেউ দারুণ খেলছে। আর আপনি তার সামনে দাঁড়াতে পারছেন না। তখন বদলাতে চাইবেন না ! আমার মনে হয়েছে, এটা প্রয়োজন ছিল। প্রথম সেটে তাই ধরেও ফেলেছিলাম।’
আর্থার অ্যাশ স্টেডিয়ামের প্রত্যেক কোণে সুখ উথলে পড়ছে। গ্যালারি কুর্নিশ করছে। ২০০৮ সালে প্রথম গ্র্যান্ড ¯ø্যাম আসলেও ২০১১ সালটাই ক্যারিয়ারের আসল মোচড় ছিল সার্বিয়ান টেনিস খেলোয়াড় নোভাক জোকোভিচের। সেই বছরই প্রথম এই স্টেডিয়ামে ট্রফিটা হাতে তুলে নেয়া। গত বছর নিরাশ করেনি ইউএস ওপেন। এই নস্টালজিয়ায় আরো একবার ফাইনাল খেলতে নামবেন ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন। চলমান মৌসুমে বছরের প্রথম দুটি গ্র্যান্ড ¯ø্যামই জিতেছেন জোকোভিচ। জিততে পারেননি তৃতীয় গ্র্যান্ড ¯ø্যাম, উইম্বলডন। এবার ইউএস ওপেনের শিরোপা জয়ের খুব কাছে পৌঁছে গেছেন এই সার্ব। জিতলে হবে এক বছরের তিন। জোকার যেখানে ২ ঘণ্টা ৩২ মিনিট লড়াই করে ফাইনালের টিকিট পেয়েছেন, সেখানে ৩ ঘণ্টা ৭ মিনিট ঘাম ঝরিয়ে ফাইনালে উঠেছেন ভাভরিঙ্কা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।