মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
রোজা রাখলে ধ্বংস হয় ক্যান্সারের ভাইরাসের জীবাণু। গবেষণায় উঠে এসেছে এমনই এক তথ্য। রোজার ওপর গবেষণা করে এ ফল জানিয়েছেন জাপানি গবেষক ওশিনরি ওসুমি। এ বিষয়টি নিয়ে ওশিনরি ২০১৬ সালে ‘অটোফেজি’ নামক একটি শারীরিক প্রক্রিয়ার আবিষ্কার করেন এবং নোবেল পুরস্কার পান। কীভাবে রোজার মাধ্যমে ক্যানসারের জীবাণু ধ্বংস হয় সেটি জানতে হলে শুরুতে জানতে হবে ‘অটোফেজি’ সম্পর্কে। ‘অটোফেজি’ শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ অটো ও ফাজেইন থেকে। বাংলায় যার অর্থ হচ্ছে আত্মভক্ষণ বা নিজেকে খেয়ে ফেলা। এটি এমন একটি জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে শরীরের ক্ষয়িষ্ণু ও অপ্রয়োজনীয় কোষাণুগুলো ধ্বংস ও পরিচ্ছন্ন হয়। এটি হলো কোষের এক আবর্জনা পরিচ্ছন্নকরণ প্রক্রিয়া। রোজার সময় আমাদের শরীরের সক্রিয় কোষগুলো নিষ্ক্রিয় অবস্থায় থাকে না। সক্রিয় কোষগুলো সারা বছরে তৈরি হওয়া ক্ষতিকারক আর নিষ্ক্রিয় কোষগুলোকে খেয়ে ফেলে শরীরকে নিরাপদ আর পরিষ্কার করে দেয়। এক কথায়, কোষের কার্যক্ষমতাকে ঠিক রাখতে এই প্রক্রিয়ার কোনো বিকল্প নেই। দেহ যখন সংকটাবস্থায় থাকে তখন এই অটোফেজিই দেহকে বাঁচিয়ে রাখে। অটোফেজি আবিষ্কারের পর থেকে পৃথিবীর বিভিন্ন ধর্মের স্বাস্থ্য সচেতন অনেক মানুষ সারা বছরে বিভিন্ন সময় ‘অটোফেজি’ করে শরীরকে সুস্থ রাখেন। অনেক ধরনের ক্যানসারের জীবাণু ‘অটোফেজি’তে মারা যায় বলে এটি স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের কাছে বেশি সমাদৃত। রোজা ছাড়াও ক্যানসারের জীবাণু ধ্বং’সের ক্ষেত্রে বেইজিং সামরিক হাসপাতালের চিফ এক্সিকিউটিভ অধ্যাপক চেন হোরিন বলেন, ‘গরম পানি এবং লেবু- এই দুইয়ের মিশ্রণ ক্যানসার কোষকে মেরে ফেলে। এক কথায় এক গ্লাস গরম পানি আর লেবু আপনাকে বাঁচিয়ে দিতে পারে।’ বিজ্ঞানের ভাষায় গরম লেবু থেকে এন্টি ক্যানসার ড্রাগ বের হয়। শুধু ক্যান্সার নয়, টিউমারের ওপরও গরম লেবুর রসের একটি কার্যকরী প্রভাব আছে। হেলথলাইন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।