পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আগমনের প্রতিবাদে গতকাল বাদ জুমা জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকররমে ও হাটহাজারীতে মুসল্লিদের ওপর পুলিশ ও সরকারদলীয় ক্যাডারদের বর্বরোচিত হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন ইসলামী দলের নেতৃবৃন্দ।
প্রতিবাদে নেতৃবৃন্দ বলেন, আধিপত্যবাদী ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদিকে খুশী করার জন্য দেশের জনগণের বুকে গুলি চালিয়েছে সরকার। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর দিন মোদির জন্য দেশের জনগণের উপর এই হামলার ঘটনা এক কলঙ্কজনক অধ্যায়ের সৃষ্টি করেছে। নেতৃবৃন্দ বিক্ষুদ্ধ জনতার ওপর বর্বরোচিত হামলার সাথে জড়িত পুলিশ ও দলীয় ক্যাডারদের অবিলম্বে গ্রেফতার পূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং ক্ষতিগ্রস্তদের সুচিকিৎসা ও ক্ষতিপূরণ দেয়ার জোর দাবি জানান।
যেসব নেতৃবৃন্দ বিবৃতি দিয়েছেন, তারা হচ্ছেন, ইসলামী আন্দোলনের আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই ও মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমীর শাইখুল হাদিস আল্লামা ঈসমাইল নূরপুরী ও মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক, খেলাফত মজলিসের আমীর মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক ও মহাসচিব ড.আহমদ আব্দুল কাদের, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল্লামা শাইখ যিয়া উদ্দীন ও ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির আমীর আল্লামা সরওয়ার কামাল আজিজি, মহাসচিব মাওলানা মুসা বিন ইযহার, সিনিয়র নায়েবে আমীর মাওলানা আব্দুল মাজেদ আনসারী, ঢাকা মহানগর আমীর আবু তাহের খান, বাংলাদেশ জনসেবা আন্দোলনের চেয়ারম্যান মুফতি ফখরুল ইসলাম, ইসলামী ঐক্যজোটের কেন্দ্রীয় যুগ্ম-মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর সভাপতি মাওলানা মো. ইলিয়াছ আতহারী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।