পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লি:’র ১২২ ঋণ খেলাপির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন হাইকোর্ট। গতকাল সোমবার বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের ডিভিশন বেঞ্চ এই আদেশ দেন। এ তথ্য জানান পিপলস লিজিং অবসায়কের আইনজীবী মেজবাহুর রহমান।
তিনি জানান, আদালতের তলব আদেশের পরও হাজির না হওয়ায় পিপলস লিজিংয়ের ১২২ ঋণখেলাপির বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন হাইকোর্ট। এর আগে গত ২১ জানুয়ারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান ‘পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড’ থেকে ৫ লাখ টাকা ও তার বেশি অর্থঋণ নিয়ে খেলাপি হওয়া এমন ২৮০ ব্যক্তিকে তলব করা হয়েছিল। এ প্রেক্ষিতে গত ২৩ ও ২৫ ফেব্রুয়ারি ১৫৮ জন ঋণখেলাপি হাইকোর্টে হাজির হয়েছিলেন। বাকিদের পর্যায়ক্রমে আদালতে হাজির হয়ে ঋণ ও ঋণ পরিশোধের বিষয়ে ব্যাখ্যা জানাতে বলা হয়। কিন্তু ১২২ জন আদালতের আদেশের পরও হাজির হননি। ২১ জানুয়ারি অবসায়ন প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকা পিপলস লিজিংয়ের সাময়িক অবসায়ক (প্রভেশনাল লিকুইডেটর) মো. আসাদুজ্জামান খানের পক্ষে আদালতে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মেজবাহুর রহমান। বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট কাজী এরশাদুল আলম।
গত বছরের নভেম্বর মাসে কোম্পানি আদালত পিপলস লিজিংয়ের ঋণগ্রহিতাদের তালিকা দাখিল করতে বলেন আদালত। এ অনুসারে ঋণগ্রহিতা ৫শ’ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের তালিকা গত বছরের ২৩ নভেম্বর আদালতে দাখিল করেন অবসায়কের আইনজীবী। ওই ঋণগ্রহিতাদের তালিকা থেকে ৫ লাখ টাকা ও তার বেশি অর্থঋণ নিয়ে খেলাপি হওয়া ২৮০ জনকে কারণ দর্শাতে বলেছেন আদালতে। এ বিষয়ে ব্যাখ্যা জানতে তাদের তলব করেন।
গত বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত ঋণসহ ২৮০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে পিপলস লিজিংয়ের পাওনা ১ হাজার ৬৫৫ কোটি টাকার বেশি বলে জানান মেজবাহুর রহমান। তিনি বলেন, এ ঋণ ও ঋণ পরিশোধ বিষয়ে নিজ নিজ অবস্থান ব্যাখ্যা করতে ২৮০ ব্যক্তিকে ২৩ ও ২৫ ফেব্রুয়ারি আদালতে হাজির হতে বলা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।